মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তদফা দিলেও, মানুষ চাইলে তিনি তা ফিরিয়ে নেবেন বলেও ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেন পন্নিরসেলভম। একইসঙ্গে রাজ্যবাসীর মধ্যে আম্মা আবেগ উসকে দিতে জয়ললিতার মৃত্যু নিয়েও সন্দেহপ্রকাশ করেন তিনি।
রহস্যভেদ করতে তদন্ত কমিটি গড়ার প্রস্তাব দেন ও পন্নিরসেলভম। কমিটির রিপোর্ট জনসমক্ষে পেশ করারও প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। পন্নিরসেলভম ও শশিকলার দ্বন্দ্বকে ঘিরে এআইএডিএমকে শিবিরেও বিভাজন স্পষ্ট। তা নিয়ে ডিএমকে-র দিকে সরাসরি আঙুল তুলেছেন শশিকলা।
advertisement
পন্নিরসেলভমের পাশে দাঁড়িয়েই জয়ললিতার মৃত্যু নিয়ে সিবিআই তদন্ত চেয়ে বসেছেন ডিএমকে সভাপতি এম কে স্তালিন। তামিলনাড়ুর এমন দোলাচলে অবশ্য নীরব দায়িত্বপ্রাপ্ত রাজ্যপাল বিদ্যাসাগর রাও। মহারাষ্ট্রেরও রাজ্যপাল বিদ্যাসাগর রাও।
শশিকলাকে ঠেকাতে ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। দাবি উঠেছে, শশিকলার বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার রায় বেরনোর আগে যেন তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসানো না হয়। শশিকলাকে যাতে মুখ্যমন্ত্রী না করা হয় তা নিয়ে অনলাইনে সই সংগ্রহও চলছে। ইতিমধ্যেই তার সংখ্যা কয়েক লক্ষ ছাড়িয়েছে। তা রাষ্ট্রপতি ও রাজ্যপালের কাছে জমা দেওয়া হবে। সূত্রের খবর, এসব দেখেই ধীরে চলো নীতি নিয়েছেন রাজ্যপাল।