আরও পড়ুন: সাত দিনে ৫০ ঘণ্টা জেরা, পার্থ-অর্পিতার সব গতিবিধি ক্যামেরায় তুলে রাখছে ইডি
আরও পড়ুন: এসএসসি বিক্ষোভ হতে পারে নবান্নে, হাওড়া পুলিশকে সতর্ক করল গোয়েন্দা দফতর
আর্থিক তছরুপের ঘটনায় তাঁকে এর আগেও দু-দু'বার তলব করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দারা। কিন্তু, ED-র ডাকে সাড়া দেননি তিনি। এরপরেই রবিবার চলে ইডির অভিযান। তবে তিনিই প্রথম নন৷ গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট রাজনীতিবিদ বিপাকে পড়েছেন৷ দেখে নেওয়া যাক তাঁরা কারা৷
advertisement
নবাব মালিক
পলাতক গ্যাংস্টার দাউদ ইব্রাহিম এবং তার সহযোগীদের ক্রিয়াকলাপের সঙ্গে সম্পর্কিত মানি লন্ডারিং তদন্তের জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি এনসিপি নেতা নবাব মালিককে গ্রেফতার করেছিল ইডি৷ এনসিপি নেতা তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন৷ পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টেও আবেদন করেছিলেন৷
ফারুক আবদুল্লাহ
জম্মু ও কাশ্মীর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনে (জেকেসিএ) আর্থিক অনিয়মের সঙ্গে জড়িত একটি মানি লন্ডারিং মামলায় ন্যাশনাল কনফারেন্সের সভাপতি ফারুক আবদুল্লাহকে তাঁর শ্রীনগর অফিসে তলব করে ইডি।
সত্যেন্দ্র জৈন
৩১ মে দিল্লির মন্ত্রী এবং আপ নেতা সত্যেন্দ্র জৈনকে অর্থ পাচারের তদন্তে আটক করে ইডি৷
ডিকে শিবকুমার
২০১৮ সালে দায়ের করা একটি মানি লন্ডারিং মামলার পরিপ্রেক্ষিতে কংগ্রেস নেতা ডিকে শিবকুমারকে ব্যাপক ঝক্কি পোহাতে হয়৷
কার্তি চিদাম্বরম
ঘুষের বিনিময়ে চীনা নাগরিকদের জন্য অবৈধ ভিসার দায়ে কোপে পড়েন কংগ্রেস সাংসদ কার্তি চিদাম্বরম৷
অজিত পাওয়ার
সিনিয়র এনসিপি নেতা এবং মহারাষ্ট্র সরকারের মন্ত্রী অজিত পাওয়ারকে একটি মানি লন্ডারিং মামলায় ইডি তলব করে। ইডি-র মতে, বেশ কয়েকটি বেনামি সম্পত্তিতে অবৈধ অর্থ পাচার করা হয়েছে।
অনিল পরব
শিবসেনা নেতা অনিল পরবের বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু করেছে ইডি। বক্তব্য রেকর্ড করার জন্য তাঁকে তলব করতে পারে।