তিনি বলেছেন, ‘‘ এর আগে যখন দু’দেশের সীমান্ত আলাদা করে নির্ধারণ করা হয়৷ তখন বলা হয়, এই বাড়িটির অর্ধেকটা পড়ছে মহারাষ্ট্রে অর্ধেকটা পড়ছে তেলঙ্গানায়৷ আমাদের এখনও পর্যন্ত কোনও সমস্যার মুখে পড়তে হয়নি৷ আমরা দু’টি রাজ্যের জন্যই আলাদা করে কর দিচ্ছি, দু’টি গ্রাম পঞ্চায়েতকেই কর দিচ্ছি৷ তবে আমরা বেশিরভাগ সুবিধা পাই তেলঙ্গানা সরকারের থেকে৷’’
advertisement
আরও পড়ুন: চার্টার্ড বিমানে শহরে শাহরুখ, বিমানবন্দর থেকে সোজা KIFF মঞ্চে রানির সঙ্গে পা বাদশার
আরও পড়ুন : একটা গান প্লিজ! মুখ্যমন্ত্রীর আবদারে KIFF-এর মঞ্চ থেকে গান গাইলেন অরিজিৎ সিং
গ্রামবাসীরা বলেছেন, তাঁরা সাধারণ কতগুলি পরিষেবা থেকে অনেকটাই বঞ্চিত৷ তার মধ্যে রয়েছে স্কুল, জল৷ গ্রামবাসীরা বলছেন মহারাষ্ট্র সরকারের আওতায় কাজ ভাল হয় না৷ তাঁদের মতে, গ্রামের সাধারণ পরিষেবা ও পরিকাঠামো উন্নয়নের দিকটি বেশি নজর রাখা হয় তেলঙ্গানা সরকারের আওতায়৷ মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের সরকার তাঁদের বেশি সুবিধা দেন৷
সম্প্রতি ঝামেলা বেড়েছে এই গ্রামে৷ ঝামেলায় পড়েছেন উত্তম পাওয়ারের পরিবারও৷ ওই গ্রাম ও পার্শ্ববর্তী গ্রামের অসংখ্য গ্রামবাসী কাতারে কাতারে এসেছেন পাওয়ারের বাড়ির কাছে৷ আর সেখানেই এসে তাঁরা দাবি করেছেন, তাঁদেরও যেন অন্য রাজ্যে যেতে অনুমতি দেওয়া হয়৷ তা হলে তাঁরা অন্য রাজ্যের সুযোগ সুবিধা পবেন, যেমন উত্তম পাচ্ছেন৷