সরযূর তীরে দাঁড়িয়ে সাধ্বী অভক্ষী বলেছেন, ‘‘আমরা সকলে সাধ্বী এবং গুরু বোন।’’ তাঁর সঙ্গে আছেন লন্ডনের সেন্ট গ্যাব্রিয়েল, দিল্লির সাধ্বী প্রজ্ঞা ভারতী, উত্তরপ্রদেশের সাধ্বী জ্যোতিপ্রভা ভারতী এবং সাধ্বী পূজা ভারতী। লন্ডনবাসী সেন্ট গ্যাব্রিয়েলের কথায়, ‘‘ভারতের প্রতি প্রথম থেকেই আকৃষ্ট ছিলাম। আমাদের একজন গুরুর প্রয়োজন ছিল। আমরা সেই গুরুকে পেয়েছি। অযোধ্যায় অসাধারণ পরিবেশ। সকলে রামলালা এবং প্রাচীন সংস্কৃতি নিয়ে আলোচনা করছেন। কয়েক হাজার বছরের সংস্কৃতিকে অনুভব করছি। এখানে এসে এক দিব্যজ্যোতি অনুভব করছি।’’
advertisement
আরও পড়ুন : রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা উপলক্ষে হাজির কয়েকশো কেজি লাড্ডু! কলকাতার গাঁদাফুলে সাজল অযোধ্যা
দিল্লির সাধ্বী প্রজ্ঞা ভারতীর কথায়, ‘‘রামচন্দ্র সারা বিশ্বের অধীশ্বর। একজন শিষ্যা হিসেবে আমরা এই দিব্য মুহূর্তে প্রার্থনা করছি। শেষ পর্যন্ত সেই দিন সমাগত, যেদিন আমরা রামচন্দ্রের আশীর্বাদ পাব।’’ রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর দিনই নতুন মন্দিরে তাঁরা শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করতে পারবেন বলে আশা সাধ্বীদের।