TRENDING:

Relationship: পরপুরুষের সঙ্গে চলছিল প্রেম, বরকে সরাতে দইতে বিষ মেশাল স্ত্রী, বেঁচে গেল যুবক! তারপর যা ঘটল

Last Updated:

Relationship: প্রেম জীবনে পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল বর। সেই কাঁটা সরানোর জন্য বরকে বিষ খাওয়ালেন স্ত্রী। কিন্তু বিষ খেয়েও যখন বর মরলেন না, তথনও হাল ছাড়লেন না স্ত্রী। কী হল জানলে অবাক হতে হবেন!

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
ফিরোজাবাদ: প্রেম জীবনে পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল বর। সেই কাঁটা সরানোর জন্য বরকে বিষ খাওয়ালেন স্ত্রী। কিন্তু বিষ খেয়েও যখন বর মরলেন না, তথনও হাল ছাড়লেন না স্ত্রী। কী হল জানলে অবাক হতে হয়।
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি
advertisement

প্রথম বার বর বিষ খেয়ে ফিরে এলে দ্বিতীয় বার ফের বরকে খুনের জন্য বিষ খাওয়ালেন স্ত্রী। দ্বিতীয় বার আর বাঁচলেন না যুবক। ফিরোজাবাদের টুন্ডলায় বরকে খুনের অভিযোগে স্ত্রী এবং তার প্রেমিককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: খাস কলকাতায় ভয়াবহ দুর্ঘটনা! বাসের ধাক্কায় ছিটকে গেল ডেলিভারি বয়, পিষে মৃত্যু! রক্তে ভাসল রাস্তা

advertisement

সংবাদমাধ্যম অমর উজালায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, মৃত যুবক সুনীল যাদবের মা, ২৪ জুলাই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে সুনীলের অভিযুক্ত স্ত্রী, শশী, এবং তার কথিত প্রেমিক, যাদবেন্দ্রকে অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছে। সুনীলের স্ত্রীর সঙ্গে ওই যুবকের এক বছরেরও বেশি সময় ধরে সম্পর্ক ছিল বলে অভিযোগ।

পুলিশের দাবি, শশী এবং যাদবেন্দ্র একসঙ্গে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। ১২ মে, স্ত্রী শশী, বর সুনীলকে বিষ মেশানো দই খাইয়েছিলেন। তার স্বাস্থ্যের সুনীল অসুস্থ হতে শুরু করেন। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং কিছুটা সুস্থ হলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু দুই দিন পরে, ১৪ মে, আবার তার স্ত্রী একই কাজটি করেছিলেন বলে অভিযোগ। এই সময়, সুনীলকে আর বাঁচানো যায়নি।

advertisement

আরও পড়ুন: কেন্দ্রের মোক্ষম চালে ঘুম উড়ে গেছে বাংলাদেশের! বন্ধ এই পণ্য আমদানি, বিরাট লাভ ভারতীয় চাষিদের

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
প্রয়োজন পড়বে না পুকুর বা জলাশয়ের দুরন্ত পদ্ধতিতেই মাছের ব্যবসা করলেই আয় হবে লক্ষাধিক
আরও দেখুন

শশী এবং তার প্রেমিকের নাম উল্লেখ করে সুনীলের মা অভিযোগ দায়ের করার পরেই তদন্ত শুরু করে পুলিশ। তদন্তে জানা গিয়েছে, যাদবেন্দ্রের অনলাইনে বিষ অর্ডার করেছিল। যদিও এই মামলা নিয়ে একাধিক চ্যালেঞ্জ রয়েছে পুলিশের কাছে। যার মধ্যে একটি হল দেহের ময়নাতদন্ত না হওয়া। যেহেতু সুনীলের পরিবার তখন কোনও অস্বাভাবিক মৃত্যুর অভিযোগ দায়ের করেনি তাই দেহটি দাহ করা হয়েছিল। কিন্তু রিপোর্ট অনুযায়ী, পুলিশ অন্যান্য প্রমাণ যেমন সুনীলের কাপড়, বিছানার চাদর এবং ফোন কল রেকর্ড সংগ্রহ করেছে। সুনীল এবং শশীর বিয়ে হয় ১২ বছর আগে। তাদের দুই সন্তানও রয়েছে, ১০ বছর বয়সি অংশু এবং ৬ বছর বয়সি দীপাংশী।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Relationship: পরপুরুষের সঙ্গে চলছিল প্রেম, বরকে সরাতে দইতে বিষ মেশাল স্ত্রী, বেঁচে গেল যুবক! তারপর যা ঘটল
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল