চিনের সিদ্ধান্তে হতাশ ভারত ৷ বৃহস্পতিবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে এমনটাই দাবি করলেন রবিশংকর ৷ পাশাপাশি রাহুলের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানিয়ে রবিশংকর বলেন, ‘মাত্র দু’দিন সরকারের পাশে ছিলেন রাহুল ৷ তারপরই এয়ারস্ট্রাইক নিয়ে প্রশ্ন তুললেন ৷ নেতাদের সঙ্গেই প্রশ্ন তুললেন রাহুল ৷ মুম্বই হামলার পর এয়ারস্ট্রাইক হতে পারত ৷ কেন উদ্যোগ নেয়নি ইউপিএ সরকার ?’
advertisement
মাসুদ আজাহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি তকমা দিতে রাষ্ট্রসংঘে প্রস্তাব দেয় আমেরিকা, ফ্রান্স এবং ভারত ৷ একমাত্র চিন ছাড়া বিশ্বের সব দেশই মাসুদ আজাহারকে জঙ্গি তকমা দিতে রাজি ছিল ৷ চিনের নিষেধাজ্ঞায় প্রতিবেশী দেশের উপর আরও একবার ভরসা হারাল ভারত এবং ভারতের প্রতিটি সাধারণ মানুষ ৷
মাসুদ আজাহারকে নিয়ে রাহুল গান্ধিকেও একহাত নিলেন রবিশংকর ৷ তিনি বলেন, ‘ভারতের দুঃখে খুশি হন রাহুল ৷ রাহুলের টুইটে তাঁর মনোভাব স্পষ্ট ৷ ২০০৯ সালেও একই আচরণ ছিল চিনের ৷ তখন কী কোনও মন্তব্য করেছিলেন? ডোকালাম উত্তেজনার পর রাহুলের আচরণে অবাক হয়েছিল গোটা দেশ ৷ চিনের সঙ্গে যোগ বাড়িয়েছিলেন রাহুল ৷ কেন চিনা দূতাবাসে যান রাহুল ? গান্ধি পরিবার চিনের পাশে রয়েছে ৷ বিদেশনীতির ধারণা নেই রাহুলের ৷’