গত বছর চিনের পরিস্থিতি উত্তপ্ত হওয়ার পর জরুরি ভিক্তিতে সেনাবাহিনীকে প্রায় কুড়ি হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত ফান্ড দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। এই মুহূর্তে আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্পে বেশিরভাগ অস্ত্র দেশে তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রাইফেল, কারবাইন, গ্রেনেড,মর্টার,এলএমজি ছাড়াও হ্যালের তৈরি তেজস বিমান সম্প্রতি চূড়ান্ত করেছে বায়ুসেনা। কয়েকদিনের মধ্যেই আরও কিছু সংখ্যক রাফাল বিমান আসার পাশাপাশি রাশিয়ার এস ৪০০ মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম ভারতের হাতে এসে পড়ার কথা। মাথায় রাখতে হবে লাদাখ সীমান্তে রাখা পঞ্চাশ হাজার সেনার কথা।
advertisement
প্রতিদিন এই খাতে প্রচুর টাকা খরচ হয় ভারতের। তবুও এই মুহূর্তে প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে চিনের যা বাজেট, তার তিন ভাগের কম ভারতের। কিন্তু সব সময় যেমন বাজেট দিয়ে পরিসংখ্যান বোঝা যায় না, তেমনই যুদ্ধক্ষেত্রে কম বাজেটের সেনা যে বেশি বাজেটের সেনাবাহিনীকে হারাতে পারবে না এমন গ্যারান্টি কোথাও দেওয়া নেই। নিঃসন্দেহে সবদিক বিচার করলে, এই কঠিন সময়ে দেশের প্রতিরক্ষা খাতে যে পরিমাণ টাকা বাড়ানো হয়েছে তা প্রশংসার দাবি রাখে।