ভোটের পরে বহু ছোটবড় নেতাই ঘরে ফিরেছেন, কিন্তু ভোটে হারলেও রাজীবের জনপ্রিয়তা আজও প্রশ্নাতীত। তাঁর ঘরওয়াপাসি তৃণমূলে অত্য়ন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কিন্তু রাজ্যে যিনি এত জনপ্রিয় তাঁকে ত্রিপুরায় যোগ দেওয়ানোর পরিকল্পনা কেন! সূত্রের খবর, দলের অন্দরেই রাজীব বিরোধী হাওয়া এখনও রয়েছে। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথা সামনে এনেই দল ছেড়েছিলেন তিনি। পশ্চিমবঙ্গে তাঁকে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কাজ করালেও সরব হতে পারে। সেই কারণেই বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত।
advertisement
এখানেই শেষ নয়। ব্য়খ্যা আরও রয়েছে। চার্টার্ড ফ্লাইটে উড়িয়ে বিজেপি রাজীবকে দলে টেনেছিল। তৃণমূল ছিল তখন দ্রষ্টার ভূমিকায়। গঙ্গা দিয়ে অনেক জল বয়েছে তারপর। হ্যাট্রিক করেছেন তৃণমূল নেত্রী। সামান্য জয় নয়, সর্বকালের রেকর্ড স্থাপন করে ক্ষমতায় এসেছেন মমতা। এখন এই সুদিনে বিজেপি শাসিত রাজ্যে রাজীবকে দলে নিয়ে টিট ফর ট্যাট-রাজনীতি করতে চাইছে তৃণমূল।
সূত্রের খবর আগামী এক বছর মেঘালয়, ত্রিপুরার মতো রাজ্যে কাজ করবেন রাজীব। অর্থাৎ সর্বভারতীয় স্তরে সম্প্রসারণের যে স্বপ্ন তৃণমূল কংগ্রেস দেখছে, তাতেই রাজীবকে কাজে লাগানোর কথা ভাবছে দল। তাতে গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব এড়ানো তো যাবেই, পাশাপাশি দক্ষ সাংগঠনিক নেতা রাজীবের উপস্থিতি উত্তর পূর্বে পায়ের তলায় মাটিও শক্ত করবে। কারণ ত্রিপুরাকে হাতের তালুর মতো চেনেন রাজীব বন্দ্য়োপাধ্যায়। তৃণমূলের আর কোনও নেতার ত্রিপুরার সঙ্গে এত দৃঢ় এবং পুরনো যোগ নেই।
বিস্তারিত আসছে...