রিপোর্টে বলা হয়েছে যে দূষিত খাবার সামগ্রী, রিসাইকেল করা পদার্থ ব্যবহার করা হয় ৷ পাশাপাশি এমন বহু জিনিস যা ব্যবহর করার শেষ তারিখ পেরিয়ে গিয়েছে সেগুলিও রান্নায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে ৷
অডিটে দেখা গিয়েছে, রেলওয়ের ফুড পলিসি মাঝেমধ্যেই বদলাতে থাকায় সমস্যায় পড়তে হয় যাত্রীদের ৷ এর জন্য রেল ফুড পলিসি সম্বন্ধে যাত্রীরা সব সময়
advertisement
বিভ্রান্ত থাকেন ৷ পরিদর্শন করে দেখা গিয়েছে, স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখার জন্য সুস্থ ও পরিচ্ছন্ন জিনিস ব্যবহার করা হয় না ৷
পাশাপাশি দেখা গিয়েছে, যেখানে খাবার তৈরি করা হয় বা রাখা হয় সেই জায়গাগুলি ঠিক করে পরিষ্কার করা হয় না ৷ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিয়ে রেলের নিজের তৈরি করা নিয়ম ও নীতিই লঙ্ঘন করা হচ্ছে ৷ এমনকী খাবারের বিলও দেখা হয় না যাত্রীদের ৷
রেল ও CAG-র জয়েন্ট টিম ৭৪টি স্টেশন ও ৮০টি ট্রেনে পরিদর্শন করেছে ৷ সেই সময় দেখা গিয়েছে, খাবার বানানো ও পরিবেশন করার সময় পরিষ্কার পরিছন্নতার দিকে একদম নজর দেওয়া হয় না ৷ খাবার বানানোর জন্য দূষিত জল ব্যবহার করা হয়ে থাকে ৷ ডাস্টবিন ও কাবার্ড পরিষ্কার রাখা হয় না ৷ মাকড়সা, আরশোলা, বিভিন্ন রকমের পোকা মাকড় থেকে খাবার সুরক্ষিত রাখারও কোনও ব্যবস্থআ নেওয়া হয় না ৷ এর জেরে যাত্রীদের অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে ৷