লাগাতার ১৫ মাস কমার পর চলতি অর্থবর্ষের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে সামান্য ভাল হয়েছিল বৃদ্ধির হার। সরকার দাবি করে এবার ঘুরে দাঁড়ানোর পালা। চলতি অর্থবর্ষেই বৃদ্ধির হাল পৌঁছবে ৭.৫ শতাংশে। এর পেছনে বড় ভূমিকা নেবে জিএসটি। কিন্তু কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান দফতরের সদ্য প্রকাশিত তথ্য বলেছে, আগামী অর্থবর্ষে বৃদ্ধির হার কমে ৬.৫ শতাংশ হতে পারে। সরকারি যে পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে তাতে মাথাব্যাথার ক্ষেত্র বেশ কয়েকটি। আগামী অর্থবর্ষে কৃষি, কল-কারাখানায় উৎপাদন, মাথাপিছু জিডিপি সব কিছুর পূর্বাভাসই পড়তির দিকে।
advertisement
সরকারের অস্বস্তি
---------
- মাথা পিছু জিডিপি বৃদ্ধির হার হ্রাসের পূর্বাভাস ০.৭ শতাংশ
- জিভিএ বা পণ্য ও পরিষেবার মোট যুক্তমূল্য বৃদ্ধি হ্রাস ০.৫ শতাংশ
- কৃষি ও সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে বৃদ্ধি হ্রাস ২.৮ শতাংশ
- কল-কারখানায় উৎপাদন বৃদ্ধি হ্রাস ৩.৩ শতাংশ
পূর্বাভাস মিলে গেলে মোদি জমানায় গত চারবছরে সবচেয়ে নীচে নামবে বৃদ্ধির হার। অর্থনীতির এই মলিন ছবিকেই হাতিয়ার করেছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি। টুইট করে নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলিকে।
টুইটে রাহুলের খোঁচা
--------
- গত ১৩ বছরে লগ্নির অঙ্ক সবচেয়ে নীচে
- গত ৬৩ বছরে ব্যাঙ্ক ক্রেডিট গ্রোথ সবচেয়ে নীচে
- গত ৮ বছরে কর্মসংস্থান সবচেয়ে কম
- রাজকোষ ঘাটতি গত ৮ বছরে সবচেয়ে বেশি
ড্যামেজ কন্ট্রোলে সরকার বা বিজেপি যে দাবিই করুক না কেন অর্থনীতির বিশেষজ্ঞদের মত, তড়িঘড়ি চালু করা জিএসটির ধাক্কা যে কাটিয়ে উঠতে পারেনি অর্থনীতি তা পরিস্কার।
FM Jaitley’s genius combines with Mr Modi’s Gross Divisive Politics (GDP) to give India:
New Investments: 13 year ⬇
Bank credit Growth: 63 year ⬇
Job creation: 8 year ⬇
Agriculture GVA growth: 1.7%⬇
Fiscal Deficit: 8 year