সঙ্গে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধির পুত্র রেহান বঢরা ৷ অতীতে দেখা গিয়েছিল অন্ধ্রপ্রদেশের খরার সময় মাইলের পর মাইল পদযাত্রা করেছিলেন রাজশেখর রেড্ডি।
একটা সময় অন্ধ্রপ্রদেশে রাজশেখর রেড্ডির নেতৃত্বে কংগ্রেস ছিল প্রচণ্ড শক্তিশালী। কিন্তু সময় অনেকটাই আলাদা ৷ রাজশেখরের মৃত্যুর পর ছেলে জগনমোহনও কংগ্রেস ভেঙে ওয়াইএসআর কংগ্রেস তৈরি করেছেন। স্বাভাবিক ভাবেই দুর্বল হয়েছে কংগ্রেস। আর কদিন পরেই লোকসভা ভোট। এমনিতেই অন্ধ্রপ্রদেশের রাজনৈতিক ভারসাম্যে বদল হয়েছে। এতদিন সেখানকার শাসক দল তেলুগু দেশম পার্টির সঙ্গে কংগ্রেসের আড়াআড়ি বিরোধ ছিল। বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ-তে ছিল চন্দ্রবাবু নায়ডুর দল। কিন্তু এখন সে সব অতীত। এনডিএ ছেড়ে বেরিয়ে চন্দ্রবাবু ফুলের তোড়া নিয়ে নিজে ছুটেছিলেন রাহুলের বাড়িতে। পর্যবেক্ষকদের মতে দক্ষিণের এই রাজ্যে রাহুলের সফরে রাজনৈতিক তাৎপর্যও রয়েছে। তাঁদের মতে, ইন্দিরা আম্মার সময় থেকেই অন্ধ্রের মানুষের কংগ্রেস তথা গান্ধী পরিবারের প্রতি একটা আবেগ আছে। সেই আবেগ রয়েছে সনিয়াকে নিয়েও। রাহুল হয়তো সেটাকেই কাজে লাগাতে চাইছেন।
advertisement