মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংযোজন, ''আপনাদের জানা আছে, বাঙালি পর্যটক এখানে সারাবছর আসে। এটা ওদের প্রথম বাড়ি। কখনও কখনও ওদের থাকার জায়গা পাওয়া যায় না। আমি তো না হয় এবার স্টেট গেস্ট৷ কিন্তু এখানে হোটেলে জায়গা নেই৷ তাই আমাদের গেস্ট হাউজের দরকার আছে। রথে, স্নানযাত্রায় লক্ষ লক্ষ মানুষ আসেন৷ তাই আমরা চাইছি আমাদের নিবাস থাক। আমি কাল নবীনজির সঙ্গে দেখা করব। উনি কাল সিদ্ধান্ত নেবেন। আমি জায়গা নিয়ে খুশি হয়েছি।''
advertisement
আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতের আগেই CPIM আমলের দুর্নীতির পর্দাফাঁস? সুজনের স্ত্রীর চাকরি নিয়েও বিস্ফোরক মন্ত্রী
এখানেই থামেননি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। বলেন, ''আমরা একটা নতুন পুরীর সূচনা করব। জায়গা পেলে আগে মাটি টেস্ট করতে হবে। আমাদের আর্কিটেকচার টিম দেখবে। জমির পরিমাণ দেখে কত জনের বাস হবে দেখা যাবে। আমার এর আগেও একাধিক বার নবীন পট্টনায়কের সঙ্গে দেখা হয়েছে। আমি রাজনীতির ব্যাপারে এখনই কোনও কথা বলব না।''
আরও পড়ুন: ফের সেই সাগরদিঘি, ফের হারল তৃণমূল! বিপুল ভোট জয়ী বাম কংগ্রেস জোট প্রার্থী!
বছরভর ওড়িশা ও পুরীতে বেড়াতে যান হাজার হাজার বাঙালি পর্যটক। বাংলার গেস্ট হাউস তৈরি হলে তাতে সুবিধে হবে বাঙালি পর্যটকদের। ওড়িশা সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার সেই গেস্ট হাউসের জমি পরির্দশন করেন মমতা। তারপর সেখানে থেকে চলে যান পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে পুজো দিতে।