মনোহরকে প্রার্থী করা হয়নি, কারণ দল ঠিক করেছে, এক পরিবার থেকে এক জনকেই প্রার্থী করা হবে, আর কাউকে না। যদিও মুখ্যমন্ত্রী চন্নি এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি। পুয়াধ এলাকায় মুখ্যমন্ত্রী চন্নির বিপুল প্রভাব রয়েছে। যে আসন থেকে মনোহর লড়বেন বলে ঠিক করেছেন, সেটিও এই এলাকার মধ্যেই পড়ে, ফলে লড়াইয়ের সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন - সাধারণতন্ত্র দিবসে ট্যাবলো বিতর্কে এ বার মোদিকে চিঠি লিখলেন মমতা
কংগ্রেস ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে, ওই আসনে প্রার্থী হতে চলেছেন, বর্তমান বিধায়ক গুরপ্রীত সিং। ফতেগড় জেলার এই আসন আগেও দখলে রেখেছিল কংগ্রেস, এ বারও তাই জয়ী প্রার্থীকেই ফের নির্বাচনে দাঁড় করানো হয়েছে। চন্নির ভাই এত দিন সরকারি চাকরি করতেন। তিনি সম্প্রতি সেই চাকরি ছেড়ে এসেছেন রাজনীতিতে। পাকাপাকি ভাবে তিনি রাজনীতির ময়দানেই থাকতে চান বলে জানিয়েছেন। তবে কংগ্রেসের এই এক পরিবার, এক প্রার্থীর নীতিকে সমর্থন করেননি নভজ্যোত সিং সিধুও। তবে তিনি বলেছেন, মনোহরের সঙ্গে তিনি দেখা করেছেন, তাঁকে শান্ত করেছেন। একটি আলোচনাও হয়েছে তাঁদের মধ্যে।
আরও পড়ুন - জঙ্গলের মধ্যে লুকিয়ে মানুষ! এ ছবিতে মানুষের মুখ কোথায়? দিশেহারা নেটিজেনরা
মনোহর বলেছেন, চন্নি তাঁকে বলেছিলেন, কংগ্রেস তাঁকে প্রার্থী করার সিদ্ধান্ত ভেবে দেখবে। তবে তিনি দাদাকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, সাধারণ মানুষের বার্তা মেনেই তিনি নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হিসাবে লড়াই করবেন। সাধারণ মানুষ চাইছে, তিনি প্রার্থী হিসাবে ভোটের ময়দানে নামুন। পরিবার থেকে তাঁর উপর কোনও চাপ দেওয়া হয়নি, সেটাও জানিয়েছেন মনোহর। একান্ত জনগণের কথা ভেবেই তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।