সিএএ কার্যকর করা নিয়ে দেশজুড়ে আন্দোলন শুরু হয়েছিল প্রথম থেকেই৷ ২০১৯ সালে গোটা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে৷ কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্রে খবর মিলেছে, সেখানে বলা হয়েছে, ‘আমরা দ্রুত সিএএ নিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করব৷ একবার বিজ্ঞপ্তি জারি করা হলে, সেটি আইন হিসাবে কার্যকর করা হবে ও আবেদনের ভিত্তিতে যাদের প্রাপ্য তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে৷’
advertisement
এমনিতে আইন পাশ হওয়ার পর চার বছর কেটে গিয়েছে৷ এখন সিএএ কার্যকর করতেই হবে৷ এর পর ওই আধিকারিককে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়, এই আইন কী লোকসভা ভোটের আগে কার্যকর করা হবে? সেই আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘হ্যাঁ, লোকসভা নির্বাচনের অনেকদিন আগে৷’
এই বছরের শাসকদল বিজেপি তুলেছিল সিএএ প্রসঙ্গ৷ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এ রাজ্যে এসে জানিয়েছিলেন, সংসদে পাশ হওয়া সিএএ আইন হিসাবে কার্যকর হবেই৷ পাশাপাশি, তিনি দোষ দিয়েছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে৷ তিনি বলেছিলেন, মমতা সিএএ নিয়ে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন সিএএ নিয়ে৷