অভিযোগ, এর আগে একাধিকবার এয়ার ইন্ডিয়ার পরিকাঠামো এবং পরিষেবা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।অভিযোগকারী আইনজীবী অজয় বনসলের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে পিটিশনে। যেখানে তিনি এবং তাঁর স্ত্রী এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে চড়ে মাত্র একমাস আগে শিকাগো দিয়েছিলেন সেই সময়ের কথা উল্লেখ রয়েছে৷
advertisement
একইসঙ্গে এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে তাঁর অভিযোগ, safery audit এর অন্তত ১৩ টি ক্ষেত্রে ডিজিসিএকে মিথ্যে রিপোর্ট জমা দিয়েছে তারা৷ এক্ষেত্রে আধিকারিকদের দুর্নীতির প্রসঙ্গ বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
DGCAর রিপোর্টেও সেই বিষয় উল্লেখ আছে বলে আবেদনকারীর দাবি। এই অবস্থায় এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িংয়ের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার আগে এই বিমান যাতে না চলে এবং এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমানের নিরাপত্তা সংক্রান্ত রিপোর্ট প্রকাশ্যে আনতে বলে বলেও আবেদন জানানো হয়েছে পিটিশনে।
পিআইএলে আরও অভিযোগ করা হয়েছে যে বাণিজ্যিক উড়ানের জন্য বিমান আইন, বিমান নিয়ম এবং বেসামরিক বিমান চলাচলের প্রয়োজনীয়তাগুলি মেনে চলা হচ্ছে না। এয়ার ইন্ডিয়া ছাড়াও, জনস্বার্থ মামলায় কেন্দ্রীয় সরকার এবং বিমান চলাচল পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা, ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল এভিয়েশন (ডিজিসিএ) কে মামলায় পক্ষ করা হয়েছে। আবেদনকারীর দাবি, কেবিন সরঞ্জাম, ইঞ্জিন এবং এয়ারফ্রেমের কঠোর এবং পর্যায়ক্রমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য “এয়ার ইন্ডিয়া এবং অন্যান্য বিমান সংস্থাগুলির জন্য” নতুন নির্দেশিকা তৈরি করতে সরকারকে নির্দেশ দিন সুপ্রিম কোর্ট।