প্রাথমিক ভাবে পিটারের বিরুদ্ধে খুনের ষড়যন্ত্র, তথ্যপ্রমাণ লোপাট, তদন্তে অসহযোগিতা এবং তথ্য গোপন করার অভিযোগ রয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। শিনা খুনের সঙ্গে তিনি নিজে পরোক্ষ ভাবে জড়িত বলেও গোয়েন্দাদের সন্দেহ। যে কারণে এ দিন পিটারকে ৩০২ (খুন) এবং ১২০ বি ধারায় (অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র) গ্রেফতার করা হয়েছে। সিবিআই অধিকর্তা অনিল সিনহা জানান, ‘ পিটার অনেক প্রশ্ন এড়িয়ে যাচ্ছেন। অনেক প্রশ্নের উত্তর এখনও দেননি। তাই তাঁকে হেফাজতে নেওয়াটা জরুরি।’
advertisement
শিনা বোরা হত্যায় পিটারের ভূমিকা নিয়ে সিবিআই তদন্তে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। শিনা হত্যার খবর জানতেন পিটার। খুনের পরদিনই নষ্ট করা হয় তথ্য-প্রমাণ। সেই কাজে হাত লাগিয়েছিলেন পিটারও। সূত্রের খবর, পিটারের গ্রেফতারিতে রয়েছে আর্থিক যোগও। হত্যার পরেও শিনার অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করেন পিটার। সেই টাকার সূত্র জানাতে পারেননি তিনি। ফরেন্সিক পরীক্ষার পর সামনে আসে নতুন তথ্য। তথ্য প্রমাণ নষ্টে পিটারের যোগ সামনে আসে। দীর্ঘ জেরায় বহু পরস্পরবিরোধী মন্তব্য করেন পিটার। পিটারের প্রথম পক্ষের ছেলে রাহুলেরও জেরা চলছে। তাঁকেও গ্রেফতার করা হতে পারে বলে খবর।