বুধবার সম্ভবত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই ইস্যুতে বক্তব্য রাখতে পারেন। বর্তমান মেয়াদে মোদি সরকারের বিরুদ্ধে এটিই প্রথম অনাস্থা প্রস্তাব। ২০১৮ সালের শুরুতে, মোদি সরকারের আগের মেয়াদে একবার অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়েছিল। এদিন দুপুর ১২টা থেকে অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর আলোচনা শুরু হবে চলবে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। বুধবারও দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত আলোচনা হবে।
advertisement
সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, বৃহস্পতিবার সম্ভবত বিকেল ৪টে বিতর্কের উত্তর দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। আলোচনা শুরু করার জন্য কংগ্রেসের গৌরব গগৈয়ের নোটিশ গ্রহণ করা হয়েছে। তবে তাঁর জায়গায় সম্ভবত রাহুল গান্ধি বিরোধীদের তরফে প্রথম বক্তা হতে পারেন। অন্যদিকে, অধিবেশন শুরু করার আগে বিশেষ বৈঠকে বিজেপি। সেখানে দলের রণকৌশল এবং অবস্থান ঠিক করা হতে পারে বলে খবর।
আরও পড়ুন, ত্রিপুরায় দুই বিধানসভা উপনির্বাচন, লোকসভার আগে শক্তি মেপে নিতে তৈরি পদ্ম শিবির
আরও পড়ুন, ৬ মাসের মধ্যে বউবাজার সমস্যার সমাধান! ধর্মতলা থেকে হাওড়া শুরু ‘ডিপ ফ্রিজিং’
গত ২৬ জুলাই লোকসভায় বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলগুলির আনা অনাস্থা প্রস্তাব গ্রহণ করেছিল। কেন্দ্রের শাসকদল বিজেপি লোকসভা সাংসদদের ৭ অগাস্ট থেকে ১১ অগাস্ট পর্যন্ত হাউসে উপস্থিত থাকতে বলে হুইপ জারি করেছে। জানা গিয়েছে, এনডিএ-র তরফে শ্রীকান্ত শিন্ডে, রাহুল শেওয়ালে, চিরাগ পাসওয়ান বক্তব্য রাখতে পারেন।