সূত্রের খবর, এদিন বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে ২০১৮ সালের তাঁর নিজের একটি ভাষণের উল্লেখ করেছেন মোদি। যেখানে তিনি বিরোধীদের কটাক্ষ করে বলেছিলেন ২০২৩ সালে অনাস্থা প্রস্তাব আনবেন বিরোধীরা।
advertisement
সংসদীয় দলের বৈঠকে বিরোধীদের জোট ইন্ডিয়াকে ‘ঘমন্ডিয়া’ বলে কটাক্ষ করেছেন মোদি। এছাড়াও বিরোধীদের অনাস্থা প্রস্তাব প্রসঙ্গে আজ দলীয় সাংসদদের মোদি বলেছেন, ‘বিরোধীরা নিজেরাই অবিশ্বাসে ভুগছেন। তাই সংসদীয় অনস্থা প্রস্তাব এনেছেন।’
অনাস্থা প্রস্তাবের দিন এদিন সকাল উত্তাল সংসদের দুই কক্ষ। দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন ইন্ডিয়া জোটের সাংসদরা। রাজ্যসভায় উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় এবং তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েনের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। তারপরেই বাদল অধিবেশনে সাসপেন্ড হয়ে গেলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন। জানা গিয়েছে, অশোভন মূলক আচরণের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছে ডেরেক ও ব্রায়েনকে।
আরও পড়ুন, ত্রিপুরায় দুই বিধানসভা উপনির্বাচন, লোকসভার আগে শক্তি মেপে নিতে তৈরি পদ্ম শিবির
আরও পড়ুন, ৬ মাসের মধ্যে বউবাজার সমস্যার সমাধান! ধর্মতলা থেকে হাওড়া শুরু ‘ডিপ ফ্রিজিং’
লোকসভায় অনাস্থা প্রস্তাবের উপর দুই দিনে আলোচনার জন্য মোট ১৬ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়েছিল। এতে YSRCP-কে ২৯ মিনিট, শিবসেনাকে ২৪ মিনিট, JDU-কে ২১ মিনিট, BSP-কে ১২ মিনিট, LJSP-কে ৮ মিনিট সময় দেওয়া হয়েছে। বাকি এনডিএ-পন্থী দল এবং নির্দল সাংসদরা ১৭ মিনিট সময় পাবেন। এতে AIDMK, AJSU, MNF, NPP, SKM-এর মতো দল রয়েছে। এসপি, এনসিপি, সিপিআই, টিডিপি, জেডিএস, শিরোমনি আকালি দল, আম আদমি পার্টির মতো দলগুলিকে একসঙ্গে ৫২ মিনিট সময় দেওয়া হয়েছে।