আরও পড়ুন: মহাকাশে বিরাট সাফল্য ইসরোর! স্পেশ ডকিংয়ে ক্ষেত্রে চতুর্থ দেশ হিসাবে ইতিহাসে নাম লেখাল ভারত
ওই মহিলার নাম শুমায়লা খান, যিনি পাকিস্তানের বাসিন্দা। সুমায়লা খান গত ৯ বছর ধরে সরকারি শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ৬ নভেম্বর ২০১৫ তে সরকারি চাকরি পেয়েছিলেন। তিনি রামপুর থেকে একটি জাল আবাসিক শংসাপত্র তৈরি করিয়েছিলেন। সরকারি চাকরি পাওয়ার পর এডুকেশন ডিপার্টমেন্ট থেকে তাকে পশ্চিম ফতেহগঞ্জের মাধোপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ করা হয়।
advertisement
বিষয়টি নিয়ে গোপন অভিযোগ পেয়েছিলেন ডিএম। তার ভিত্তিতে তিনি গোপন তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন। সম্প্রতি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট একটি গোপন অভিযোগ পেয়েছিলেন। তার পরেই তদন্ত শুরু হয়। তদন্ত শেষে রামপুর সদরের এসডিএম সুমায়লা খানের আবাসিক শংসাপত্র খারিজ করে দেন। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ ওই মহিলাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে। শুমায়লা খানের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘মৃত্যুর পর একজন মানুষের কী হয়?’ গুগলে প্রশ্ন করেই চরম সিদ্ধান্ত ছাত্রের! তারপর যা হল…
পাকিস্তানি নাগরিকের সরকারি শিক্ষক হওয়ার পর বিষয়টি জেলায় আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে এবং শিক্ষা বিভাগ নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। জাল রেসিডেন্স সার্টিফিকেটের সাহায্যে সুমায়লা খান শুধু চাকরিই পাননি, ৯ বছর ধরে বেতনও নিয়েছিলেন। তবে এখন সুমায়লা খানকে বরখাস্ত করে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এছাড়াও ওই মহিলাকে সমস্ত বেতন ফেরত দেওয়ার কথাও বলেছে অধিদপ্তর।