প্রসঙ্গত আরটিআই অ্যাক্টিভিস্ট হিসেবে পরিচিত সাকেত গোখলে। যদিও তিনি যোগ দেন তৃণমূল কংগ্রেসে। আর চলতি মাসেই বাংলা থেকে রাজ্যসভার মনোনয়ন দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।
এই ট্যুইট পোস্ট হতেই পালটা চিদম্বরমকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সাকেত। আর এরপরেই আসরে নামেন প্রদেশ কংগ্রেস নেতা অমিতাভ চক্রবর্তী। তিনি চিদম্বরম ও সাকেত উভয়কে ট্যাগ করেই লেখেন, “এটা একটা দারুণ শিষ্টাচার। আপনি সাকেতকে শুভেচ্ছা জানালেন৷ কিন্তু পঞ্চায়েত নির্বাচনে বাংলায় ৪৩ জন মারা গিয়েছেন৷ আর এদের মৃত্যুর জন্য ওনার (সাকেতের) দলের স্বৈরাচার দায়ী। আপনি সেটা নিয়ে তো কোনও প্রতিবাদ করলেন না। তৃণমূলের হাতে মৃত্যু হয়েছে কংগ্রেস কর্মীদের৷ আপনি কি সেই সব পরিবারগুলোকে কোনও সমবেদনা জানিয়েছেন?”।
advertisement
আরও পড়ুন : উত্তর পূর্ব ভারতের রেলের খোলনলচে বদলে যাবে, ডবল লাইনের নতুন ভাবনা
আর এই ট্যুইট যুদ্ধ ঘিরে সরগরম রাজনৈতিক ময়দান৷ প্রসঙ্গত এর আগেও চিদম্বরম বা অভিষেক মনু সিঙঘভি কেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতাদের হয়ে মামলা লড়ছেন তা নিয়ে বহু প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়া হয়েছে। এমনকি কলকাতা হাইকোর্টের বাইরে চিদম্বরমকে হেনস্থা করা হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছিল। একদিকে কেন্দ্রে বিজেপিবিরোধী জোটের আলোচনায় পাশাপাশি রয়েছে কংগ্রেস ও তৃণমূল। পটনা বৈঠকের পরে, বেঙ্গালুরুতে ফের কাছাকাছি আসতে পারেন মমতা-রাহুল। তারই মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত ভোটকে ঘিরে দুই দলের মধ্যে রাজনৈতিক চাপানউতোর জারি৷