জম্মু ও কশ্মীরের পুলিশ আই জি বিজয় কুমার জানান যে, সন্ত্রাস বিরোধী অভিযান চলছে৷ তবু তার জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে নতুন কৌশল৷ যন্ত্রের ওপর বেশি নির্ভর না করে স্থানীয় মানুষের বুদ্ধিমত্তার ওপর বেশি জোর দিয়েছেন তাঁরা৷ অভিযান চলার সময় যাতে স্থানীয়রা কোনও ভাবে আহত না হন, তার দিকেও ছিল প্রবল নজর৷ এই কয়েকমাসে প্রতিটি জঙ্গিগোষ্ঠীর মাথাদের দিকে পাখির চোখ ছিল আমাদের, এবং সেইভাবে এগিয়েছি আমরা, বলছেন বিজয় কুমার৷
advertisement
আরও পড়ুন হায় রে! ICU বেডের অপেক্ষায় মায়ের মৃত্যু, হাসপাতালের টয়লেটে আটকে মারা গেলেন দিদা!
জঙ্গিগোষ্ঠীরাও সচেতন হয়ে গিয়েছে৷ ফলে ৬ মাস আগে দলে যেভাবে লোক নিয়োগ হত, এখন তার থেকে অনেকটাই কমেছে৷ ৮৯ জন জঙ্গির মধ্যে ৪৬ জনই মুজাহিদিনের সঙ্গে যুক্ত বলে জানা গিয়েছে৷
নাইকু ছাড়াও লস্কর-ই-তৈবার হায়দার, জইশ ই মহম্মদ কম্যান্ডর করি ইয়াসিন, অনসর গুজাওয়াত উল হিন্দের বুরহান কোকারও মৃত্যু হয়েছে নিরাপত্তা রক্ষীদের হাতে৷ কাশ্মীরের এক পুলিশ কর্তায় কথায়, জম্মু কাশ্মীর থেকে বিশেষ মর্যাদা সরে যাওয়ার পরপর এই সব জঙ্গিদের খোঁজ পাওয়া কিছুটা মুশকিল হচ্ছিল৷ বন্ধ ছিল ইন্টারনেট পরিষবা বন্ধ থাকার ফলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল৷ তাই সমস্যা বাড়ছিল৷
দেশজুড়ে যখন লকডাউন চলছিল, তখনও জোর তৎপরতা নজর পড়েছে সোনা বাহিনীতে৷ সিআরপিএফের স্পেশাল ডিজি জুলফিকার হুসেইন জানাচ্ছেন যে, লকডাউনের সময় জোর কদমে চলছে জঙ্গী পকড়ানোর কাজ৷