TRENDING:

গাড়ি ছেড়ে নিজ রাজ্যে ট্রেনেই যাতায়াত ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর

Last Updated:

খরচ সাশ্রয়ী মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ বিরোধীদের ৷ 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আবীর ঘোষাল, আগরতলা: বিধানসভা ভোটের আগে, নিজেকে অন্য চেহারায় হাজির করছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী। খরচ সাশ্রয়ী মুখ্যমন্ত্রী। এমনই ছবি তুলে ধরতে তৎপর বিজেপি নেতৃত্বও। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. মানিক সাহা আগরতলা-কুমারঘাট যাওয়া আসা করেন ট্রেনে চেপে।
গাড়ি ছেড়ে নিজ রাজ্যে ট্রেনেই যাতায়াত ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর
গাড়ি ছেড়ে নিজ রাজ্যে ট্রেনেই যাতায়াত ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর
advertisement

উনকোটি জেলা অন্তর্গত বেতছড়ায় একটি ১০০০ মেট্রিক টন মজুদ ক্ষমতাসম্পন্ন চালের গুদাম উদ্বোধন, ছৈলেংটায় বিজেপি-র জন আশীর্বাদ যাত্রা-সহ বিভিন্ন দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিতেই তিনি এই সফর করেন। সাম্প্রতিক সময়ে উওর, ধলাই-সহ অন্যান্য জেলা সফরে মুখ্যমন্ত্রী রেল যাত্রাকেই বেছে নিচ্ছেন। তুলনামূলক আরামদায়ক এই যাত্রা সরকারি অর্থ সাশ্রয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

এমনকী, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছে অনুসারে ওনার কনভয়ে গাড়ির সংখ্যাও হ্রাস করা হয়েছে। নিতান্তই প্রয়োজন না পড়লে নিরাপত্তায় অতিরিক্ত বাহ্যিকতাও ওনার পছন্দ নয়। অন্যায়ভাবে প্রভাব খাটিয়ে নিজের ও নিজের পরিবারের জন্য সুবিধা আদায় করে নেওয়া মুখ্যমন্ত্রীর চরিত্র নয়। যতটা সম্ভব সাধারণ একজন নাগরিক হিসেবেই থাকতে চান মুখ্যমন্ত্রী শ্রী সাহা। মাটির মানুষ শ্রী সাহা রাজ্যবাসীর  কল্যাণার্থে নিজেকে ব্রতী করেছেন। এই উদ্দেশ্যেই মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. মানিক সাহা সরকারি খরচ সাশ্রয়ে উদ্যোগী হয়েছেন। যাতে জনগণের করের টাকা জনকল্যাণেই ব্যয় করা হয়। হঠাৎ করেই ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন বিপ্লব। তার পর ৬৯ বছরের মানিকের নাম ঘোষণা হয়। আচমকা এমন একটা ঘটনায় ত্রিপুরাবাসী তো বটেই, বেশ অবাক হয়েছে রাজনৈতিক মহলও।

advertisement

আরও পড়ুন- নজরে ২০২৪, চেন্নাইতে আজ মুখোমুখি মমতা-স্ট্যালিন, জাতীয় রাজনীতিতে নয়া চমক

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
'আসছে বছর আবার হবে'! দিঘার সমুদ্রে বিলীন দেবী দুর্গা, ঢেউয়ের গর্জনে মিশল বিদায়ের সুর
আরও দেখুন

২০১৬ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপি-তে যোগ দেন দাঁতের ডাক্তার মানিক। ২০২০ সালে রাজ্য বিজেপির সভাপতি হন। মানিক সাহা পেশায় দন্তচিকিৎসক। তিনি ত্রিপুরা মেডিক্যাল কলেজের দন্ত বিভাগের প্রধান ছিলেন। এ ছাড়া তিনি ত্রিপুরা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিও। ২০১৬ সালে মানিক সাহা কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগ দেন। যদিও মুখ্যমন্ত্রীর এই সফরকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। তাদের বক্তব্য, রেল যাত্রা করে সাশ্রয়ী হওয়া যায় না। এগুলো প্রচারসুলভ স্টান্ট৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
গাড়ি ছেড়ে নিজ রাজ্যে ট্রেনেই যাতায়াত ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল