মোদির মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা। কারণ, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দুই দেশের সংঘাত থামানোর ক্ষেত্রে বারংবার নিজেকে এবং তাঁর প্রশাসনের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন সেখানে দাঁড়িয়ে মোদির এ হেন মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
আরও পড়ুন: ‘দেশেই ছুটি কাটাতে চায় একাধিক পরিবার…’! তুর্কি বয়কট ডাকের মাঝেই ‘মন কি বাতে’ বড় ঘোষণা
advertisement
অপারেশন সিঁদুরের পরেই বিজেপি শাসিত অঞ্চলের বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং উপমুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, “সংঘর্ষবিরতির জন্য কাতর আবেদন করেছিল পাকিস্তানই। প্রথম ফোন এসেছিল ওপার থেকেই। আমার তা গ্রহণ করি। এর মধ্যে কোনও ধরনের তৃতীয় কেউ যুক্ত ছিল না।”
একইসঙ্গে এই বৈঠকে এনডিএ তথা বিজেপির নেতা-মন্ত্রীদের কোনও ধরনের আলটপকা মন্তব্যে রাশ টানতে বলেন মোদি। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যেখানে সেখানে যা খুশি মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন।”
প্রসঙ্গত, গত ১৪ মে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কর্নেল সোফিয়া কুরেশি প্রসঙ্গে এমনই অপমানজনক মন্তব্য করে বসেন মধ্যপ্রদেশের মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা বিজয় শা। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইতে হয় বিজয়কে।