পাশাপাশি এটাও জানানো হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত সমস্ত মেয়েদের পড়াশোনা নিখরচায় করানোর ব্যবস্থা করবে প্রশাসন। পড়াশোনা, যাতায়াতের খরচা, বিনামূল্যে বই ও হস্টেল থাকারও ব্যবস্থা করা হবে ৷ এর জেরে স্কুল ড্রপআউটের সংখ্যা কমবে বলে আশা করা হচ্ছএ ৷
পুরো বিষয়টি এখনও খসড়া পর্যাতে রয়েছে ৷ রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, এবার থেকে যাদের দুটি বেশি সন্তান থাকবে তারা আর সরকারি চাকরি পাবেন না ৷ চাকরি পাওয়ার পর আজীবন তাঁদের এটা মেনে চলতে হবে। শুধু তাই নয় বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের ক্ষেত্রেও লাগু হয়ে চলেছে এই নিয়ম ৷ দুয়ের বেশি সন্তান থাকলে পুরসভা বা পঞ্চায়েত ভোটেও দাঁড়ানো যাবে না।
advertisement
এই মুহূর্তে মেয়েদের ক্ষেত্রে বিয়ের বয়স ন্যূনতম ১৮ এবং ছেলেদের ক্ষেত্রে তা ২১ ৷ দু’জনের ক্ষেত্রেই ন্যূনতম বাড়ানো যায় কিনা তা নিয়ে আলোচনা করা হবে ৷ যদি কারো বাল্যবিবাহ হয়ে থাকে তাহলে সে সরকারি চাকরি পাবে না ৷
বিস্তারিত আলোচনা ও সাধারাণ মানুষের মতামত নেওয়ার পরই প্রস্তাবিত এই নীতি আইনে পরিণত করা হবে বলে জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ৷