এদিন সুপ্রিম কোর্ট আদালত নির্ভয়ার আরেক ধর্ষক পবন গুপ্তকেও ফেরায়। পবনের যুক্তি ছিল, ওই ধর্ষণ কাণ্ডের সময়ে সে নাবালক ছিল। তাই রায় সংশোধনের আর্জি জানিয়েছিল সে । সমস্ত দিক খতিয়ে দেখে রায় বহাল রাখার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত।
এর পাশাপাশি এই চারজনের রায় স্থগিত করার আর্জি ফেরায় দিল্লির পাটিয়ালা কোর্টও। অক্ষয়ের স্ত্রী হাজির ছিলেন সেখানেই। রায় শুনেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। নিজেকে আঘাত করতে থাকেন পায়ের জুতো খুলে। বলতে থাকেন,"আমি আর বাঁচতে চাই না।"
advertisement
বুধবারই অক্ষয়ের স্ত্রী আদালতে গিয়েছিলেন বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করে। তাঁর যুক্তি ছিল একজন ধর্ষকের বিধবা পরিচয়ে তিনি বাঁচতে চান না। কিন্তু আজ বৃহস্পতিবার পুনিতাদেবী আদালতে হাজির না হওয়ায় সেই শুনানি পিছিয়ে যায় ২৪ মার্চ। আইনজীবী মহল বলতে শুরু করে মৃত্যুদণ্ড পিছিয়ে দেওয়ার জন্যেই এই কৌশল। পাটিয়ালা কোর্টের এই দৃশ্য সামনে আসতে বোঝা যায়, রায় সংশোধনের বিষয়টিতে স্থগিতাদেশ দেওয়া হলে এবং বিবাহ বিচ্ছেদের মামলাটি চালিয়ে নিয়ে গেলে কিছুটা সময় পাওয়া যেত। সেটাই চেয়েছিলেন পুনিতাদেবী।