গ্রাহক সংযোগ ব্যবস্থা উন্নত করতে এবং পণ্য রাজস্ব বৃদ্ধি করতে লামডিং ডিভিশনের অন্তর্গত জিরানিয়া স্টেশনটি ০৭ অগাস্ট, ২০২৩ তারিখ থেকে লিফ্ট অন – লিফ্ট অফ অপারেশনের সঙ্গে কন্টেইনার ট্র্যাফিক হ্যান্ডলিং-এর জন্য খোলা হয়েছে। ১১ অগাস্ট ২০২৩ তারিখ থেকে কাটিহার ডিভিশনের অন্তর্গত রঙাপানী স্টেশনকে অন্তর্মুখী অটোমোবাইল ট্র্যাফিক হ্যান্ডলিং-এর জন্য খোলা হয়েছে। ১৮ আগস্ট ২০২৩ তারিখ থেকে তিনসুকিয়া ডিভিশনের অন্তর্গত নর্থ লখিমপুর স্টেশনকে বহির্মুখী কয়লা ট্র্যাফিক হ্যান্ডলিং-এর জন্য খোলা হয়েছে।
advertisement
২৮ অগাস্ট ২০২৩ তারিখ থেকে রঙিয়া ডিভিশনের অন্তর্গত আজরা ও মির্জা স্টেশনকে অন্তর্মুখী ক্যালসাইন্ড পেট্রোলিয়াম কোক (সিপিসি) কনসাইনমেন্ট হ্যান্ডলিং-এর জন্য খোলা হয়েছে।
গ্রাহক সংযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং নতুন টার্মিনাল খোলার ফলে পণ্যবাহী ট্রেনের লোডিং ও আনলোডিং বৃদ্ধি পেয়েছে, যার পরিণাম হিসেবে আগামী বছরগুলিতে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের রাজস্ব আয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।
চলতি বছরে ভারতীয় রেল পণ্য পরিবহণে গতি আনতে চলেছে৷ কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতিতে ভারতীয় রেল চাইছে ব্যবসায় আরও শ্রীবৃদ্ধি করতে৷ সেই কারণে সমস্ত জোনে ভারতীয় রেল পণ্য পরিবহণে ব্যবসায়িক লাভ বাড়াতে৷ উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেল এমন একটি কঠিন পরিস্থিতিতে ট্রেন চালায় যেখানে পর্বতাঞ্চল রয়েছে৷ প্রাকৃতিক পরিস্থিতি প্রতিকূল হলে রেল চালানো অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে যায়৷ এই অবস্থায় পণ্য লোডিং-আনলোডিং করতে রেলের তরফে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সড়ক বা বিমানে পণ্য পরিবহণ করতে অনেক খরচ সাপেক্ষ। এই অবস্থায় ট্রেন পথেই জোর দিতে চায় উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেল।