একইসঙ্গে এক মাসেরও অধিক সময় কেটে গেলেও স্বাভাবিক নয় নগদের যোগান ৷ এমন অবস্থায় DEmonetisation নিয়ে কী ভাবছে জনগণ তাই নিয়ে নেটওয়ার্ক ১৮ একটি সমীক্ষা করে ৷
১)#Network18Poll DEmonetisation নিয়ে আপনি কী ভাবছেন?
এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন- ১০৯৯৫ জন
‘ভীষণ ভালো সিদ্ধান্ত, ভালো পদক্ষেপ, সুন্দরভাবে বাস্তবায়িত’ বলেছেন- ৩৫ শতাংশ
advertisement
‘ভালো সিদ্ধান্ত, ভালো পদক্ষেপ, কিন্তু সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়নি’, বলছেন- ৩৯ শতাংশ
‘বাজে সিদ্ধান্ত, বাজে পদক্ষেপ, একদম পরিকল্পনাহীন’, বলছেন- ২৬ শতাংশ
২) #Network18Poll একমাস কেটে গেলেও কি স্বাভাবিক হয়েছে পরিস্থিতি?
এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন-৪৬৮০
হ্যাঁ-৫৫ শতাংশ
না- ৪৫ শতাংশ
৩) #Network18Poll এই দুর্ভোগের জন্য দায়ী কে?
এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন- ৫৩৩০
সরকার- ৪৩ শতাংশ
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া- ৬ শতাংশ
ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা- ৫০ শতাংশ
৪) #Network18Poll আপনি কি DEmonetisation-কে প্রথম থেকেই সমর্থন করছেন? যদি করে থাকেন, তাহলে কি এখনও সমর্থন করছেন?
এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন- ৮১৯৮
হ্যাঁ-৬২ শতাংশ
না-৩৮ শতাংশ
কালো টাকা সাফ হয়ে যাবে, এমনটা কখনই আশা করা হয়নি। শুধু আশা ছিল, দেশে থাকা নগদ টাকার অন্তত ৮০ শতাংশ নষ্ট করে ফেলতে বাধ্য হবে কালো টাকার মালিকরা। ৫০০ ও ১০০০ টাকার থাকা কালো টাকা থেকে মুক্তি মিলবে। ৩০ দিন পর কেন্দ্রের সেই স্বপ্ন আছড়ে বাস্তবের মাটিতে। কেন্দ্রের ঘোষণার ফাঁক গলে কয়েক লক্ষ কোটির কালো টাকা সাদা হয়ে গিয়েছে।
গত ৩০ দিনে দেশের ব্যাঙ্কগুলিতে জমা পড়েছে সাড়ে ১১ লক্ষ কোটি টাকা। যা গড়পরতা জমার তুলনায় ২৬০০ গুণ বেশি। এর মধ্যে ৮০ শতাংশ টাকাই জমা হয় ১০০০ ও ৫০০ এর নোটে। এত বিপুল টাকা জমা পড়াতেই কেন্দ্রের সব পরিকল্পনা ঘেঁটে একশেষ। কালো টাকার বড় অংশ যে ঘুরিয়ে ব্যাঙ্কেই জমা পড়েছে, তা কার্যত মানতে বাধ্য হচ্ছে কেন্দ্র। মোদি প্রশাসনের পরিকল্পনা ছিল,
সাড়ে ৩ লক্ষ কোটির বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা পড়বে না
বাস্তবে, ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা ১৩ লক্ষ কোটি ছাড়িয়ে যেতে চলেছে ৷