এ দিন সনিয়া গান্ধিকে চিঠি লিখেই পদত্যাগ করেন সিধু৷ ট্যুইটারে তিনি লেখেন, 'কংগ্রেস সভানেত্রীর ইচ্ছা অনুযায়ী আমি নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছি৷' কংগ্রেস মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালা গতকাল ট্যুইটারে জানিয়েছিলেন, সংগঠনকে ঢেলে সাজানোর জন্য এই পাঁচ রাজ্যের সভাপতির পদত্যাগ দাবি করা হয়েছে৷
আরও পড়ুন: কড়া সিদ্ধান্ত নিলেন সনিয়া, ভোটে হারের পর হঠাৎ পাল্টে দিলেন রাজনীতির চেহারা
advertisement
উত্তর প্রদেশ, পঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড, মণিপুর এবং গোয়া- পাঁচ রাজ্যেই ভোটে বিপর্যয় ঘটে কংগ্রেসের৷ তার মধ্যে সবথেকে বড় ধাক্কা এসেছে পঞ্জাব থেকে৷ সেখানে ক্ষমতায় থাকা অবস্থাতেই বিশ্রী ভাবে ভোটে হেরেছে দল৷
পাঁচ রাজ্যে বিপর্যয়ের পরই ফের একবার কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্বের দিকে আঙুল উঠতে শুরু করেছে৷ দলের নেতৃত্বে পরিবর্তন চেয়ে সরব হয়েছেন কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ নেতারাও৷ এরই মধ্যে পাঁচ রাজ্যের সভাপতিদের পদত্যাগের নির্দেশ দেন সনিয়া৷
ভোটের ফল প্রকাশের পর নিজের মন্তব্যেও বিতর্কে জড়িয়েছিলেন সিধু৷ তিনি দাবি করেছিলেন, আপ-কে ক্ষমতায় এনে পরিবর্তনের মাধ্যমে অসাধরণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পঞ্জাবের মানুষ৷ সিধুর এই মন্তব্যের পরই প্রশ্ন ওঠে, কংগ্রেস সভাপতি হিসেবে কী করে এমন মন্তব্য করলেন তিনি! জবাবে সিধু বলেন, 'জনতার স্বরই ঈশ্বরের কণ্ঠ৷ বিনয়ী হয়ে এটা আমাদের মেনে নিতে হবে৷'