পরিবারের অন্য় সদস্য়দের সঙ্গে একেবারে সামনে থেকে মায়ের মরদেহে কাঁধে করে শববাহী গাড়ি পর্যন্ত নিয়ে যান মোদি। মায়ের সঙ্গে শেষ যাত্রায় মোদির সঙ্গে ছিলেন ভাই পঙ্কজও।
advertisement
আরও পড়ুন: মাতৃবিয়োগ প্রধানমন্ত্রীর, তবু 'কর্মে' বিরতি নয়! ভার্চুয়ালি কলকাতার একগুচ্ছ অনুষ্ঠানে থাকবেন মোদি
বেশ কিছুদিন ধরেই বার্ধক্য়জনিত অসুস্থতা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন হীরাবেন মোদি। আজ ভোররাত সাড়ে তিনটে নাগাদ আহমেদাবাদের একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্য়াগ করেন তিনি। তাঁর বয়স হয়েছিল ১০০ বছর।
মায়ের মৃত্য়ুর খবর পেয়েই দিল্লি থেকে আহমেদাবাদ পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী। গান্ধিনগরে ভাইয়ের বাড়িতে রাখা ছিল মায়ের মরদেহ। সেখানেই প্রথমে মাকে শেষশ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।
গান্ধিনগরের সেক্টর ৩০ শ্মশানে হীরাবেন মোদির শেষকৃত্য় সম্পন্ন হওয়ার কথা। নরেন্দ্র মোদি গান্ধিনগরে পৌঁছনোর পরই হীরাবেন মোদিকে অন্ত্য়েষ্টির জন্য় নিয়ে যাওয়া হয়।
মায়ের মৃত্য়ুর কারণে আজ কলকাতায় তাঁর পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচিতে যোগ দিতে পারছেন না প্রধানমন্ত্রী। তবে মায়ের শেষকৃত্য়ের পরই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্য়মে কলকাতার অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি।