হিড়মার প্লাটুন কোম্পানির মুখোমুখি হয়েছিলেন বাহিনীর জওয়ানরা। আর তখনই কয়েকজন জওয়ান শহিদ হন।
মাওবাদীদের কেন্দ্রীয় সমিতি হিড়মাকে স্পেশাল জোনাল কমিটির প্রধান বানিয়েছিল। এখন ছত্তীসগড়ে মাওবাদী বেল্টের দায়িত্ব সামলায় হিড়মা। ওই এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর হামলার ছক কষে এই মাওবাদী নেতা। সিআরপিএফ মনে করছে, বীজাপুরে বাহিনীর উপর হামলার মাস্টারমাইন্ড এই হিড়মা। এদিন টিসিওসি বা ট্যাকটিকাল কাউন্ডার অফেসিভ ক্যাম্পেইন পলিসি অনুযায়ী হামলা চালিয়েছিল মাওবাদীরা। এই পলিসি অনুযায়ী বড় সংখ্যার বাহিনীকে ঘিরে হামলা চালানো হয়। ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রতি বছর টিসিওসি হামলা চালায় মাওবাদীরা। বীজাপুরে হামলাও সেই স্ট্র্যাটেজি মেনেই হয়েছে। এর আগে ২৩ মার্চ আইইডি বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বাহিনীর গাড়ি উড়িয়ে দিয়েছিল মাওবাদীরা। সেই হামলাতেও পাঁচ জন জওয়ান শহিদ হয়েছিলেন।
advertisement