উল্লেযোগ্য ভাবে এই তালিকায় রয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি৷ রাশিয়া ইউক্রেম আক্রমণ করার পর থেকে তিনি ক্রমাগত লড়াই করে চলেছে শান্তির জন্য৷ সেই লড়াইয়ের স্বীকৃতি দেওয়া হতে পারে তাঁকে৷ এ ছাড়া বেলারুশের বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেত্রী Sviatlana Tsikhanouskaya রয়েছেন তালিকায়৷ রয়েছেন পরিবেশ আন্দোলনের পুরোধা গ্রেটা থানবার্গের মতো মানুষেরা৷ সাংগঠনিক দিক থেকে রয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, রাষ্ট্রপুঞ্জের রিফিউজি এজেন্সিও৷ কিন্তু এদের মধ্যে জুবেরই একমাত্র ভারতীয় প্রতিনিধি৷
advertisement
আরও পড়ুন: বিসর্জন ঘিরে এবারেও থাকছে একাধিক বিধিনিষেধ, কী কী বন্ধ? জেনে নিন বিশদে
আরও পড়ুন: ‘দুঃখ হয়...' অষ্টমীর সন্ধ্যারতি শেষে কার কথা মনে পড়ল? মুখ খুললেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়
এই বছর জুন মাসে মহম্মদ জুবেরকে গ্রেফতার করা হয় তাঁর ২০১৮ সালের একটি ট্যুইটের জন্য৷ ভাবাবেগে আঘাত করার অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে৷ দিল্লি পুলিশের কাছে একটি এফআইআর-ও জমা পড়ে৷ তাঁর বিরুদ্ধে দিল্লি পুলিশ অভিযোগ করে, তিনি বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ তৈরির চেষ্টা করছেন৷ তাঁর গ্রেফতারির বিরুদ্ধে বিভিন্ন মহল থেকে নিন্দা শুরু হয়৷ আমেরিকার কমিটি ফর প্রোটেক্ট জার্নালিস্টের পক্ষ থেকে সরাসরি বিবৃতি দেওয়া হয় ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ভারতে বিপন্ন বলে অভিযোগ তোলা হয়৷ এর পর তিহার জেল থেকে প্রায় ১ মাসের কারাবাসের পর জামিনে মুক্তি হন জুবের৷ এ বারের নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনিত হয়েছেন ২৫১ জন ব্যক্তি ও ৯২টি সংগঠন৷ সেখান থেকেই প্রাপকের নাম বেছে নেওয়া হবে৷