এই জটিল পরিস্থিতিতে মণিপুরকে অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী সরবরাহ করার যে প্রতিশ্রুতি উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে দিয়েছিল তা পূরণ করা হয়েছে।
advertisement
অত্যাবশ্যকীয় ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বহনকারী মালবাহী ট্রেনটিতে ১১টি ওয়াগন ছিল৷মণিপুরের জনগণের জন্য ধুপগুড়ি থেকে ২ ওয়াগন আলু, আজারা থেকে ৩ ওয়াগন চিনি, নিউ গুয়াহাটি থেকে ওয়াগন এফএমসিজি সামগ্রী লোড করা হয়৷লোড করা এই সামগ্রীগুলিমণিপুরের খংসাঙে প্রেরণ করা হয়। জিরিবাম-ইম্ফল নতুন লাইন প্রকল্পের অংশ হিসেবে ২০২২ সালে এই স্টেশনটি চালু করা হয়েছিল।
মণিপুর সরকারের অনুরোধে বিশেষ বিবেচনা হিসেবে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের পক্ষ থেকে ওয়াগনের রি-বুকিং ব্যবস্থার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সামগ্রী বোঝাই এই মালবাহী ট্রেনটি খংসাং স্টেশনে মণিপুরের মাননীয়মুখ্যমন্ত্রী শ্রী এন. বিরেন সিং, মাননীয় মন্ত্রী (পিডব্লউডি ও ওয়াইএএস) শ্রীগোবিন্দাস কনথৌজাম, মাননীয় মন্ত্রী (জল সম্পদ ও ত্রাণ ও ডিএম) শ্রীআওয়াংবৌ নিউমাই, মাননীয় মন্ত্রী (পরিবহণ ও ভিইটি. ও এএইচ) শ্রী খাসিমবাসুম এবং রাজ্য সরকারের অন্যান্য বরিষ্ঠ আধিকারিকদের দ্বারা গ্রহণ করা হয়।
রেলওয়ের মাধ্যমে সামগ্রী বুক করার জন্য মণিপুর ভিত্তিক ব্যবসায়ীদেরসাহায্যের হাত এগিয়ে দেওয়ার জন্য একজন মার্কেটিং ইন্সপেক্টরকে ইম্ফলে বিশেষভাবে নিয়োজিত করা হয়েছে।
ব্যবসায়ীদের যে কোনও জিজ্ঞাসার জন্যওই মার্কেটিং ইন্সপেক্টর দিন-রাত, ২৪ ঘণ্টা উপলব্ধ রয়েছেন৷ যাঁর সঙ্গে ৬০০০৩৮৮৩৪৯ নম্বরে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে জানিয়েছেন, উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের দ্বারা গৃহীত পদক্ষেপগুলি এখনকারপরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে মণিপুরের জনসাধারণের জন্য বৃহৎ সহায়ক হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
এই জটিল পরিস্থিতিতে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়েমণিপুরকে সম্ভাব্য সমস্ত ধরণের সহযোগিতা করতে সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ABIR GHOSHAL