এখনও পর্যন্ত ধসের জেরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৪। উদ্ধারকাজে ব্যবহার হচ্ছে ওয়াল র্যাডার, ঘটনাস্থলে রয়েছে পুলিশের কুকুরও। এখনও পর্যন্ত ১৩ জন টেরিটোরিয়াল আর্মি ও ৬ স্থানীয় বাসিন্দাকে ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
দুটি IAF বিমান ও একটি ভারতীয় সেনার হেলিকপ্টারে টেরিটোরিয়াল আর্মির ১৪জন শহিদ জওয়ানের মৃতদেহ ইতিমধ্যেই বাড়ি পাঠানো হয়েছে, সেখানে সামরিক ঐতিহ্য মেনে তাঁদের শেষ শ্রদ্ধা জানানো হবে।
advertisement
মণিপুরের কাঙ্গপোক্তি জেলার বাসিন্দা এক শহিদ জওয়ানের দেহ বাড়ি পোঁছায় গাড়িতে। তার আগে ইমফলে মৃত জওয়ানকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়। এখনও পর্যন্ত ১২ টেরিটোরিয়াল আর্মির জওয়ান এবং ১৬ জন সিভিলিয়ান নিখোঁজ, চলছে তল্লাশি।
উদ্ধারকাজ সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে ঘটনাস্থলে যান মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ। তাঁর ভাষায়, রাজ্যের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে খারাপ ঘটনা’। তিনি বলেন, ‘‘রাজ্যের ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ ঘটনা। ৩৪ জনকে আমরা হারিয়েছি। যাঁদের মধ্যে ১২ জন টেরিটোরিয়াল আর্মির জওয়ান। প্রায় ৫৫ জন এখনও ধ্বংসস্তূপে আটকে রয়েছেন। মৃতদেহগুলি উদ্ধার করতে আরও দু’তিন দিন সময় লাগবে।’’
Arnab Hazra