শনিবার বিমানে বাগডোগরায় আসে মোট ১১ জনের কফিনবন্দি দেহ। দেহগুলি বাগডোগরার সেনা ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। নিহত জওয়ানদের দেহ নিয়ে যেতে সেনাক্যাম্পে উপস্থিত ছিলেন তাঁদের আত্মীয়রা। শনিবারই আত্মীয়দের হাতে জওয়ানদের দেহ তুলে দেওয়ার কথা। সেনা ক্যাম্পে নিহত জওয়ানদের শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়
নিহতদের মধ্যে রয়েছেন এ রাজ্যের ১০ জওয়ান। তাঁরা হলেন দার্জিলিঙের বাসিন্দা মিলন তামাং, দিনকর থাপা, বেঞ্জামিন, মার্কাস গুরুং, সীতারাম রাই, বিশাল ছেত্রী, বেধিয়ান রাই, ভূপেন রাই, লাডুপ তামাং এবং জলপাইগুড়ির বাসিন্দা শঙ্কর ছেত্রী। এ ছাড়াও রয়েছে সিকিমের বাসিন্দা শেরিং লেপচার দেহও।
advertisement
এখনও পর্যন্ত ধসের জেরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৪। উদ্ধারকাজে ব্যবহার হচ্ছে ওয়াল র্যাডার, ঘটনাস্থলে রয়েছে পুলিশের কুকুরও। এখনও পর্যন্ত ১৩ জন টেরিটোরিয়াল আর্মি ও ৬ স্থানীয় বাসিন্দাকে ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ ২৮জন, চলছে তল্লাশি।
উদ্ধারকাজ সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে ঘটনাস্থলে যান মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ। তাঁর ভাষায়, রাজ্যের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে খারাপ ঘটনা’।