হার্দিককের উপর হামলার পর অভিযুক্তকে বেধড়ক মারধর করেন কংগ্রেস কর্মীরা। তাঁকে আটক করেছে পুলিশ। গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন তরুণ ৷ সেখানেই তিনি জানান হার্দিককে চড় মারার আসল কারণ ৷
পাতিদার আন্দোলনের নেতার ডাকে গোটা গুজরাত একসময় বন্ধ ছিল ৷ পরিবহণ থেকে পরিষেবা সবই ছিল স্তব্ধ ৷ সে সময় গর্ভবতী ছিলেন তরুণ গুজ্জর্রের স্ত্রী ৷ গুজরাত বনধের মধ্যেই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি ৷ সে সময় দরকার ছিল একটি জরুরি ওষুধ ৷ কিন্তু পতিদার আন্দোলনের কারণে বন্ধ ছিল গোটা গুজরাত ৷ শহর ঘুরেও একটা ওষুধের দোকান খোলা পাননি তরুণ ৷ রাস্তা বন্ধ থাকার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়াও সম্ভব হয়নি ৷ প্রচন্ড কষ্ট ভোগ করেন তরুণের স্ত্রী ৷
advertisement
সেদিন প্রিয়জনকে ওভাবে কষ্ট পেতে দেখে হার্দিকের উপর যে ক্ষোভ জমা হয়েছিল তরুণের, তারই বহিপ্রকাশ এই চড় ৷ তরুণের প্রশ্ন হার্দিক কী গুজরাতের হিটলার? তার জন্য সেদিন কেন বন্ধ রাখা হয়েছিল সমস্ত ওষুধের দোকান? সমস্ত রাস্তায় কেন আটকানো হচ্ছিল যানবাহন? সেদিনের রাগেই এদিন হার্দিককে নির্বাচনী সভায় সামনে পেয়ে থাপ্পড় মারেন তরুণ ৷