ঝাড়খণ্ডে জমি সংক্রান্ত দুর্নীতির জন্য জেলে যেতে হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকে। মহারাষ্ট্রে আবার বিজেপিরে সরকার গড়া নিয়ে নানা সময়ে কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছিল দল ভাঙানো নিয়ে। কিন্তু জনতার রায়ে দেখা গেল দুই সরকারই ক্ষমতায় ফিরল।
আরও পড়ুন: এক কামড়েই ছবি! সাপের থেকেও বিষাক্ত গাছ, নীচে দাঁড়ানো পর্যন্ত নিষেধ! কোথায় রয়েছে এমন গাছ
advertisement
মহারাষ্ট্রে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় ফিরল বিজেপি, শিবসেনা এবং এনসিপির জোট। ২৮৮টি আসনের মধ্যে বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহাজুটি পেয়েছে ২৩৪টি আসন। অন্য দিকে কংগ্রেসের নেতৃত্বে মহাবিকাশ অঘাড়ী পেয়েছে মাত্র ৫০টি আসন। বিজেপি এবং একনাথ শিন্ডের শিবসেনা একাই মহাবিকাশ অঘাড়ী জোটের থেকে বেশি আসন পেয়েছে। ২০১৯-এর নির্বাচনের পরে মাঝের পাঁচ বছরে দুই দল ভেঙে তোলপাড় হয়ে গিয়েছে মহারাষ্ট্র। কিন্তু জনতার রায়ে শিবসেনার রাস রইল শিন্ডের হাতেই। পাশাপাশি এনসিপি ভেঙে গিয়ে শরদ পাওয়ারের হাত থেকে রাস রইল অজিত পাওয়ারের হাতেই।
আরও পড়ুন: হাতে আর ২৪ ঘণ্টা! নিম্নচাপ পরিণত হবে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে? ফেনজালের কোথায় কেমন প্রভাব পড়বে?
পাশাপাশি ঝাড়খণ্ডেও ক্ষমতায় রইল শাসক দল ইন্ডিয়া জোটই। সেখানে হেমন্ত সোরেনের নেতৃত্বে ৮১টি আসনের মধ্যে ৫৬টি আসন জিতেছে ইন্ডিয়া জোট, মাত্র ২৪টি আসন পেয়েছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। জেলে যেতে হয়েছিল হেমন্তকে, পাশাপাশি চম্পই সোরেনে দলবদল করাও চাপে ফেলেছিল ঝাড়খণ্ডের শাসক জোটকে। শেষ পর্যন্ত দুর্নীতি ইস্যুকে ম্লান করে দিয়ে ক্ষমতায় ফিরলেন হেমন্তই।