ওই অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছিল অনলাইনে ওষুধ বিক্রেতারা সঠিক নির্দেশিকা মানছেন না ও সেই মর্মেই আদালতে মামলা দায়ের করেছিলেন তাঁরা । এই বিষয়ে কেন্দ্রের উত্তর চেয়েছে আদালত । মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৯ নভেম্বর ও ততদিন পর্যন্ত অনলাইনে ওষুধ বিক্রি বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট ।
আরও পড়ুন: দিওয়ালির আগে মাথায় হাত! ফের বাড়ল রান্নার গ্যাসের দাম
advertisement
অনলাইনে ওষুধ কেনার মধ্যে অনেক ঝুঁকি থাকে বিশেষ করে সঠিক লাইসেন্সপ্রাপ্ত না হওয়া সত্ত্বেও অনেক ওয়েবসাইট ওষুধ বিক্রি করে থাকে ও সেক্ষেত্রে নকল, বিষাক্ত বা অনুমোদিত না হওয়া ওষুধও বিক্রি করে তাঁরা।
আরও পড়ুন: বৌদি-বাবা-মামা-পালোয়ান! মধ্যপ্রদেশে নেতা-নেত্রীদের আসল নামে কম লোকই চেনেন
ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিক্স অ্যাক্ট, ১৯৪০ ও ফার্মাসি অ্যাক্ট,১৯৪৫ -এই দুই আইন মেনে দেশে ওষুধের লেনদেন হয় ও দুটি আইনই কম্পিউটার উদ্ভাবনের বহু আগে প্রণোদিত হয়েছিল। তার ফলে অনলাইন ওষুধ ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে কোনও নির্দিষ্ট আইন তৈরি হয়নি এখনও অবধি, আদালতে জানিয়েছিল কেমিস্ট অ্যাসোসিয়েশন ।