এতদিন পর্যন্ত স্বাস্থ্যকর্মী, কোভিড ওয়ারিয়র ও ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিদের ভ্যাকসিন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্র। কিন্তু দেশে আবার করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। ফলে আর কোনও ঝুঁকি নিতে রাজি নয় মোদি সরকার। কারণ রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ইতিমধ্যেই জানিয়েছে ফের লকডাউন হলে ধাক্কা সামলাতে পারবে না ভারতীয় অর্থনীতি। নেমে আসবে বিপর্যয়। তাই এখন থেকেই সর্তকতা অবলম্বন করতে চাইছে সরকার। এদিকে পাঞ্জাবে গত ২৪ ঘন্টায় সরকার যে স্যাম্পেল সংগ্রহ করেছে তার মধ্যে ৮৫ শতাংশে করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট-এর সন্ধান মিলেছে। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং প্রধানমন্ত্রীর কাছে সকলের জন্য ভ্যাকসিনের দাবি করেছেন।
advertisement
কোভিশিল্ড ও কোভ্যাকসিন, এই দুটি ভ্যাকসিন নিয়েই আপাতত করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করছে ভারত। ১লা এপ্রিল থেকে ৪৫ বছরের বেশি বেশি বয়সী সকলকেই ভ্যাকসিন দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দিল কেন্দ্র। সেইসঙ্গে এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও জানান, দেশে ভ্যাকসিনের অভাব নেই। পর্যাপ্ত পরিমাণে ভ্যাকসিনের ডোজ কেন্দ্রের হাতে রয়েছে। ভারতে এখনো পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় এক কোটি ১৭ লক্ষ মানুষ।