তবে জুনমণির মৃত্যুকে দুর্ঘটনা বলতে নারাজ তাঁর পরিবার৷ তাঁদের অভিযোগ, ষড়যন্ত্র করে খুন করা হয়েছে তাঁদের মেয়েকে৷ ঘটনার তদন্ত দাবি করেছেন তাঁরা৷ অসম পুলিশের তরফে তদন্তভার দেওয়া হয়েছে সিআইডি-কে৷ প্রসঙ্গত বর্তমানে জুনমণি রাভা কর্মত ছিলেন মোরিকোলোং পুলিশ চৌকিতে৷
লেডি সিঙ্ঘম শিরোনামে এসেছিলেন একটি টেলিফোনিক সংলাপকে কেন্দ্র করে৷ বিজেপি বিধায়ক বিহপুরিয়া অমিয়া কুমার ভুইয়াঁর সঙ্গে তাঁর টেলিফোনিক সংলাপ ছড়িয়ে পড়ে ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে৷ যন্ত্রচালিত নৌকায় সওয়ার কয়েক জনকে গ্রেফতার করা নিয়ে উত্তপ্ত আলোচনায় জড়িয়ে পড়েন দুজনে৷
advertisement
পাশাপাশি প্রাক্তন প্রেমিকের সঙ্গে দুর্নীতিমূলক কাজেও জড়িয়ে পড়েন জুনমণি৷ মাজুলি জেলায় তাঁর পুলিশে হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত৷ চাকরি থেকে সাসপেন্ডও করা হয় তাঁকে৷ পরবর্তীতে সাসপেনশন উঠে যাওয়ার পর ফের কাজে ফিরে আসেন ‘দাবাং পুলিশ’৷ দুর্ঘটনায় মৃত্যুর আগের দিনও তাঁর বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ আনা হয়েছিল৷ তোলাবাজির ঘটনারও তদন্ত সিআইডি করবে বলে জানিয়েছে অসম পুলিশ৷