এছাড়াও জোর দেওয়া হয়েছিল এই অঞ্চলের উৎসব, সাহিত্য এবং সঙ্গীতের ওপর। লাদাখ যে বিশ্বের পর্যটন মানচিত্রে একটি অন্যতম জায়গা এবং ভবিষ্যতে এখানে জৈব চাষ উৎপাদনের যে ভাবনা সরকারের রয়েছে তাও তুলে ধরা হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের ট্যাবলোর আকর্ষণের মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল অযোধ্যার রাম মন্দির। মাঝের ঝকঝকে অংশে অযোধ্যার বিখ্যাত দীপোৎসব প্রদর্শিত হয়। যেখানে লক্ষ লক্ষ মাটির প্রদীপ জ্বলানো হয়। চোদ্দো বছরের বনবাস কাটিয়ে ভগবান শ্রী রামের ঘরে ফেরার দিন হিসেবে উদযাপন করা হয় এই দিনটি।
advertisement
রামায়ণের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা আজও চলার পথে মানুষের জীবনের শিক্ষনীয়, জায়গা করে নিয়েছিল ট্যাবলোয়। এছাড়াও উত্তর প্রদেশের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং থিম তুলে ধরা হয়। মানুষ করতালি দিয়ে অভিবাদন জানান এই ট্যাবলোকে। ভারতের আত্মার প্রতীক যেন এই দুই ট্যাবলো। নিউ নর্মাল পরিস্থিতিতে সব সাবধানতা বজায় রেখেই হল যাবতীয় অনুষ্ঠান। অন্যবারের তুলনায় আরম্ভর কম হলেও নিখুঁত পরিকল্পনা এবং আন্তরিকতার ঘাটতি ছিল না।