আরও পড়ুনঃ জেটির মাঝখানে নদীর চরে জমেছে বৃষ্টির জল, ডুবে মৃত্যু হল দুই শিশুর!
চলতি বছরে এ পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে ৬১টি কেস নিশ্চিত হয়েছে, যার মধ্যে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোগটির মৃত্যুহার অত্যন্ত বেশি এবং উপসর্গ শুরু হলে খুব দ্রুত অগ্রসর হয়। কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ এটিকে গুরুতর জনস্বাস্থ্য সংকট হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এনডিটিভি-কে তিনি জানিয়েছেন, ‘আগে সংক্রমণ মূলত কোঝিকোড ও মালাপ্পুরমের মতো সীমিত এলাকায় দেখা গেলেও, এখন কেরালার বিভিন্ন জেলা থেকে এর খবর আসছে,।
advertisement
মন্ত্রী বলেন, “গত বছরের মতো এবার আর কোনও একটি জলকে উৎসকে ঘিরে সংক্রমণ ঘটছে না। এগুলো একক, বিচ্ছিন্ন কেস। এর ফলে আমাদের মহামারী সংক্রান্ত তদন্ত জটিল হয়ে পড়েছে।”
মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “২০২৩ সালের নিপাহ প্রাদুর্ভাবের পর আমরা নির্দেশ দিয়েছিলাম প্রতিটি মেনিনগোএনসেফালাইটিস কেস পরীক্ষা করতে। চিকিৎসকদের বলা হয়েছিল মেনিনগোএনসেফালাইটিসের কারণ অনুসন্ধান করতে। যদি সেখানে অ্যামিবা পাওয়া যায়, তবে যেন অবিলম্বে অ্যামিবিক মেনিনগোএনসেফালাইটিসের চিকিৎসা শুরু করা হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্তকরণই জীবন বাঁচাতে পারে।”