১৪০ আসনের কেরল বিধানসভায় এখনও পর্যন্ত ৯৬টি আসনে এগিয়ে আসনে রয়েছে বামেরা। অনেকটাই পিছিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট ইউডিএফ। এগিয়ে রয়েছে ৪৩টি আসনে। বিজেপি আপাতত এগিয়ে ১টি আসনে।
কেরলে গত ৪০ বছরে কোনও রাজনৈতিক দলই দ্বিতীয়বার কেরলের ক্ষমতায় ফিরতে পারেনি। কেরলে সিপিএম অভাবনীয় সাফল্যের জন্য দলীয় কর্মী ও কেরলবাসীকে শুভেচ্ছা জানান সিপিএম নেতা প্রকাশ কারাত।
advertisement
এই মুহূর্তে দেশের একমাত্র বামশাসিত রাজ্য কেরল। কেরল বিধানসভায় মোট আসন ১৪০। অর্থাৎ বিধানসভায় সরকার গঠন করতে প্রয়োজন ৭১টি আসন। কেরলের লড়াই মূলত কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট বনাম সিপিএম নেতৃত্বাধীন লেফ্ট ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্টের। যদিও প্রতি ৫ বছর অন্তর একবার বাম, একবার কংগ্রেস ক্ষমতায় আসে এই রাজ্যে।
গত ৬ এপ্রিল একদফায় কেরলবাসী জানিয়ে দিয়েছেন নিজের মত। কেরালা বিধানসভায় ক্ষমতা দখলের জন্য দরকার ৭১ আসন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচবে কেরলের ২০টি আসনের মধ্যে ১৯টিতেই জিতেছিল কংগ্রেস। রাহুল গান্ধী নিজে কেরলের ওয়ানাড থেকে জিতেছিলেন। তাই ২০২১ সালে ইউডিএফ-এর ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা তুমুল। কিন্তু সমীকরণ বদলে যায় করোনার প্রথম ও দ্বিতীয় -দুপর্যায়েই। সরকার ও প্রশাসনের জনমুখী পরিকল্পনা পিনারাজ বিজয়ন সরকারকে ফের ক্ষমতার সামনা-সামনি এনে দেয়।