চলতি মাসেই রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দেখা করেছিলেন কানহাইয়া কুমার (Kanhaiya Kumar)। তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয় সিপিআইএম মানিয়ে নিতে না পেরে কানহাইয়া এবার দলবদল করছেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মত, এক্ষেত্রে কানহাইয়া যেমন বড় মঞ্চ পাবেন, ঠিক তেমনই বিহারের দলীয় সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে কানহাইয়ার জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাতে পারবে কংগ্রেস। আর তাতে কংগ্রেসের মরা গাঙে জোয়ার আসবে বৈকি ।
advertisement
অন্য দিকে জিগনেশ (Jignesh Mevani) পাতিদার সম্প্রদায়ের নেতা। তাঁর জনপ্রিয়তাও প্রশ্নাতীত। গত বিধানসভা নির্বাচনে তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী ও দেয়নি কংগ্রেস। এদিকে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবেও সম্প্রতি বেছে নেওয়া হয়েছে পাতিদার সম্প্রদায়ের নেতা ভূপেন্দ্র পাটেলকে। ফলে মেপানি এলে কংগ্রেসের জন্য গুজরাটেও কিছুটা হালে পানি পাবে ।
উল্লেখ্য চলতি মাসের কানহাইয়া কুমার সিবিআইয়ের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে যোগ দেন তবে দলে সব মিলিয়ে কানহাইয়া খুশি ছিলেন না বলেই মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের।
অন্য দিকে সামনের বছর গুজরাটে বিধানসভা ভোট। তার আগে মেয়ে বাণীর কংগ্রেসে যাওয়া গুজরাট কংগ্রেসের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক বলছেন পর্যবেক্ষকরা। কংগ্রেসের অন্দরেও বইছে দখিনা বাতাস। এদিন কংগ্রেস নেতা হার্দিক পাটেল বলেন, "আমরা ওই দুই প্রতিস্পর্ধী তরুণকে দলে নিতে আগ্রহী। এতে কংগ্রেসের শক্তি বৃদ্ধি পাবে। মহাত্মা গান্ধী ,সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল এবং জহরলাল নেহেরুর আদর্শ নতুন রূপ পাবে।