সংবাদমাধ্যমে জিগ্নেশ জানিয়েছেন তিনি তাঁর সঙ্গীদের বলেন ভাঙা সেতুর উপরে উঠে যেতে৷ তার পর যাঁরা পেরেছেন নদীতে লাফিয়ে পড়েছেন৷ যাঁরা পারেননি তাঁরা নদীর জলে ছুড়ে দিয়েছেন লম্বা দড়ি৷ নিজেদের জীবন তুচ্ছ করে ৮০ থেকে ৯০ জনের জীবন তাঁরা বাঁচিয়েছেন৷ দাবি জিগ্নেশের৷ যাঁদের তাঁরা উদ্ধার করেছেন, তাঁদের মধ্যে আছে শিশুও৷ কর্তৃপক্ষের দাবি, দুর্ঘটনার সময় প্রায় ৪০০ জন ছিলেন ব্রিটিশ আমলে তৈরি ওই ঝুলন্ত সেতুতে৷ কয়েক মাস ধরে মেরামতির জন্য বন্ধ ছিল সেতুটি৷ দিন চারেক আগে খুলে দেওয়া হয়েছে সাধারণ মানুষের জন্য৷ তার পরই এই বিপত্তি৷
advertisement
আরও পড়ুন : মোরবি ব্রিজ বিপর্যয়ে গ্রেফতার ৯, ধৃতদের তালিকায় ব্রিজ রক্ষণাবেক্ষণ সংস্থার ২ ম্যানেজার, ৩ নিরাপত্তা রক্ষী
এদিকে সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, যে সংস্থা সেতুর দেখভাল করে, তারা এই মুহূর্তে সেতু সাধারণের ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি৷ তবে মোরবি পুরসভার তরফে জানানো হয়েছে সেরকম কোনও খবর তাদের কাছে ছিল না৷ ৪ ফুট চওড়া, ২৫৫ গজ লম্বা এই ঝুলন্ত সেতু ছিল দরবারগড় প্যালেস হোটেল এবং শহরের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী মাধ্যম৷