নির্দল বিধায়ক সর্যু রাই ভোটগ্রহণে অংশ নেননি। অমিত যাদব এবং অন্যান্য বিধায়করা হাউসের কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন না। ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনও ফ্লোর টেস্টে অংশ নিতে ইডি হেফাজতে বিধানসভায় যান। তবে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেননি হেমন্ত সোরেন। চম্পাই সোরেন বলেন, আমি শিবু সোরেনের ছাত্র। গুরুজী আমাদের আন্দোলন করতে শিখিয়েছেন। হেমন্ত সোরেনের স্কিম দেখা যাবে ঘরে ঘরে। ইডি, সিবিআই ক্ষমতার অপব্যবহার করা হচ্ছে। এটা গণতন্ত্রের জন্য বড় হুমকি।
advertisement
সারা দেশে আজ গণতন্ত্রকে বাঁচাতে হবে। জনধর এবং হেমন্ত সোরেনকে বাঁচাতে আমার আপনার সমর্থন দরকার। দেশে এই প্রথম কোনও মুখ্যমন্ত্রী বা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বা কোনও ব্যক্তিকে রাজভবনের ভেতর থেকে গ্রেফতার করা হল। প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডে সরকার গড়তে ৪১ জন বিধায়কের সমর্থন প্রয়োজন। বর্তমানে জেএমএম, কংগ্রেস এবং আরজেডি জোটের ৪৭ জন বিধায়ক রয়েছে। মোট ৮১ আসনের বিধানসভায় বিজেপির হাতে রয়েছে ২৬ জন বিধায়ক।