আবদুল্লার সঙ্গে একই সময়ে বন্দি করা হবয়েছিল মেহেবুবা মুফতিকেও। এদিন টুইটারে মুফতি আবদুল্লার মুক্তির কথা জানিয়ে লেখেন, "আমি খুশি ওঁকে এবার ছাড়া হবে।" কেন্দ্রের বিরুদ্ধে কটাক্ষও ছিল মুফতির টুইটে। তিনি লেখেন, "এই সরকার মুখে নারীশক্তির জয়গান গায়। কিন্তু মেয়েদের সবচেয়ে বেশি ভয় পায় এই সরকার।"
গত সপ্তাহেই ওমরের বোনের আবেদনেরর শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রের কাছে জানতে চায়, কাশ্মীরী নেতাদের মুক্তির ব্যপারে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উত্তর দেওয়ার জন্যে সাত দিন সময় দেওয়া হয় কেন্দ্রকে।
advertisement
১৩ মার্চ ওমরের বাবা ফারুক আবদুল্লাকে বন্দিদশা থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। প্রশ্ন উঠতে শুরু করে ওমরকে কেন মুক্তি দিচ্ছে না সরকার?
এই বছর ১০ মার্চ ৫০ এ পা দিলেন ওমর আরদুল্লা। কাশ্মীরে কোনও রকম চার্জ গঠন না করেই তাকে আটক করা হয়েছিল। পরে, জনসুরক্ষা আইনে একাধিক নেতার বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয়।
এই বন্দিত্বের মধ্যেই দু'বার ওমরের ছবি সামনে আসে। সেই ছবি ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল রাতারাতি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই ছবি টুইট করে বলেন, ওমরকে চিনতেই পারা যাচ্ছে না।
ওমর ঘনিষ্ঠদের মতে, বরাবর ক্লিন শেভড থাকা ওমর শপথ নিয়েছিলেন বন্দিদশা না কাটতে দাড়ি কাটবেন না।