গত ৪ এপ্রিল পুরীর মন্দিরের রত্নভাণ্ডারের চাবি খোয়া যাওয়ার বিষয়টি সামনে এসেছিল ৷ এরপর থেকে চাপানউতোর কম হয়নি ৷
মন্দিরে রয়েছে দু’টি রত্ন ভাণ্ডার ৷ যেগুলি হল-‘ভিতর ভাণ্ডার’ এবং ‘বাহার ভাণ্ডার’ ৷ মন্দিরে যখন কোনও উৎসব হয়, তখন জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রাকে অলঙ্কার দিয়ে সাজিয়ে তুলতে ‘বাহার ভাণ্ডারের’ অলঙ্কারই ব্যবহার করা হয় ৷ আর মন্দিরে যে দু’টি রত্ন ভাণ্ডার রয়েছে, তাতে রয়েছে সাতটি কক্ষ ৷ কিন্তু তার বেশির ভাগই বন্ধ থাকে ৷ এই রত্ন ভাণ্ডারে যে কত পরিমাণ ধন-সম্পত্তি রয়েছে, তার সঠিক পরিমাণ জানা নেই মন্দির কর্তৃপক্ষের ৷ আর খোঁজ মিলছিল না সেই রত্নভাণ্ডারের চাবির ৷
advertisement
বুধবার জেলাশাসক অরবিন্দ আগরওয়াল জানান, চাবি না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু আচমকাই মুখ বন্ধ করা খামটি এসে পৌঁছায়। খাম খুলতেই চাবির গোছা মেলে। এভাবে চাবি খুঁজে পাওয়া চমৎকার বলেই মনে করছেন জেলাশাসক। অবশ্য এটি ডুপ্লিকেট চাবি বলেই জানা গিয়েছে। যদিও চাবিটি এখনও পরীক্ষা করে দেখা হয়নি। কোথা থেকে এই খামটি এসেছে? কেই বা পাঠিয়েছে? সে সম্পর্কে জানার চেষ্টা চলছে বলেই জানা গিয়েছে।