আরও পড়ুনঃ বিকল হবে লিভার! ভুলেও খাবেন না এই ৫ খাবার! ফ্যাটি লিভার তছনছ করবে সুস্থ জীবন
১) উৎসব বা বিশেষ বিশেষ দিন বা উপলক্ষ্যে ট্রেন চালানোর সময় স্পেশ্যাল ট্রেন বা রেগুলার ট্রেন বা রেক’কে নূন্যতম আধ ঘন্টা আগে স্টেশন প্ল্যাটফর্মে দিতে হবে।
advertisement
২) জেনারেল কোচ, স্লিপার (নন এসি), স্লিপার (এসি), দ্বিতীয় ও প্রথম শ্রেণির কোচের অবস্থান কোথায় হবে তা প্ল্যাটফর্ম বোর্ডে দিতে হবে। বারবার ধরে কোচের অবস্থান স্টেশনে ঘোষণা করতে হবে।
৩) পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমে রেকর্ড বাজালে হবে না (প্রি-রেকর্ড)। ঘোষণা রিয়েল টাইম করতে হবে। প্রয়োজনে বিভিন্ন ভাষায় করতে হবে।
৪) এসক্যালেটর বন্ধ রাখতে হবে। সিঁড়িতে রেল রক্ষী বাহিনী ছাড়াও, রাজ্য পুলিশ ও প্রয়োজনে স্কাউট টিম সারাক্ষণ রাখতে হবে।
৫) প্ল্যাটফর্ম বা স্টেশন চত্বরে ভিড় বাড়লে বন্ধ করতে হবে অসংরক্ষিত টিকিট প্রদান। (বিভিন্ন জোন আবার প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম বাড়াতে পারে)
৬) সিনিয়র সব আধিকারিকদের হাজির থাকতে হবে। প্রয়োজনে তাদের ঘোষণার দায়িত্ব নিতে হবে।
৭) পাশাপাশি প্ল্যাটফর্ম বাছাই না করে, গ্যাপ বা ফাঁক রেখে অন্য প্ল্যাটফর্ম ট্রেন দিতে হবে। (জংশন বা টার্মিনাল স্টেশনের জন্য)
৮) ট্রেনের ভিড়ের ছবি মোবাইলে তুলে আধিকারিকেরা দ্রুত পাঠিয়ে দেবেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে, যাতে প্রয়োজনে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা যায়।
৯) প্ল্যাটফর্মে যাত্রীদের আগাম লাইনের ব্যবস্থা করা ছাড়াও বিভিন্ন কামরার সামনে রক্ষী মোতায়েন করবে রেল।
১০) প্ল্যাটফর্ম ও ট্রেনে বিদ্যুৎবিভ্রাট এড়াতেও বাড়তি সতর্কতা নিতে হবে।
আরও পড়ুনঃ অভিনয় গুণে সবার ঘরের মেয়ে ‘মা’ খ্যাত ঝিলিক! আজ কী হালে দিন কাটে জানেন? কী অবস্থা তাঁর!
১১) ভিড়ে কেউ অসুস্থ হতে পারে তার জন্য মেডিক্যাল দলকেও তৈরি রাখতে হবে সব প্ল্যাটফর্মে।
২০২২ সালে ভারতীয় রেল নিজেই জানিয়েছিল তারা ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য গাইডলাইন বানিয়েছে। সেই গাইডলাইন কতটা মানা হল তা নিয়ে প্রশ্ন রেলের অন্দরেই।