এই প্রচেষ্টার মধ্যে রয়েছে আবর্জনা সংরক্ষণের পরিকাঠামো উন্নত করা, একটি কম্পোস্ট-মেকিং কারখানা চালু করা এবং নিয়মিতভাবে যাত্রী সচেতনতামূলক অভিযান পরিচালনা করা। আইআইটি গুয়াহাটির সাথে স্বাক্ষরিত দ্বিতীয় মউ, এসি কোচগুলিতে বেডরোল বিতরণের জন্য ব্যবহৃত বিদ্যমান প্যাকেটগুলির বদলে বায়োডিগ্রেডেবল এবং কম্পোস্টেবল ব্যাগ আনা হবে।
আরও পড়ুন- ‘বদলা নিয়েছি!,’ প্রতিজ্ঞা নিয়েছিলেন..‘মহাদেবের কৃপায়’ সফল হয়েছেন, কাশীতে বললেন মোদি
advertisement
পাইলট প্রকল্প কামাখ্যা-নিউ দিল্লির মধ্যে চলাচলকারী ব্রহ্মপুত্র মেল দিয়ে শুরু হবে। পরিকল্পনা রয়েছে, গুয়াহাটি এবং কামাখ্যা-ভিত্তিক সমস্ত ট্রেনে এবং অবশেষে সমগ্র উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে নেটওয়ার্কে সম্প্রসারণ করা। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের মুখ্য কার্যালয়ের জেনারেল ম্যানেজারের কনফারেন্স হলে দুটি গুরুত্বপূর্ণ মউ স্বাক্ষরের মাধ্যমে বেশ কিছু নতুন প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের জেনারেল ম্যানেজার শ্রী চেতন কুমার শ্রীবাস্তবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে সকল ডিআরএম এবং সিডব্লিউএম-এর পাশাপাশি অন্য আধিকারিকরা অংশগ্রহণ করেন। দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ড, অসম (পিসিবিএ), ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি গুয়াহাটি (আইআইটিজি) এবং মেসার্স কুসুম উদ্যোগের প্রতিনিধিরাও ছিলেন সেখানে।
উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিঞ্জল কিশোর শর্মা জানিয়েছেন, এই উপলক্ষে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির “পরিবহনের রূপান্তর” দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের অটল প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ঘটায়। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে এই জোনের জন্য একটি পরিষ্কার এবং সবুজ রেলওয়ে ইকোসিস্টেম তৈরি করতে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছে।