এই প্রচারে যাত্রীদের অসংরক্ষিত টিকিটিং সিস্টেম (UTS) মোবাইল অ্যাপ সম্পর্কে বোঝানো হচ্ছে। এই পদ্ধতিতে যাত্রীরা স্মার্টফোনের মাধ্যমে নির্বিঘ্নে অসংরক্ষিত টিকিট বুক করতে পারবেন। রেলওয়ে কর্মীরা যাত্রীদের অ্যাপ ডাউনলোড থেকে ব্যবহারের প্রক্রিয়া শিখিয়ে দিচ্ছেন। বোঝাচ্ছেন নগদহীন লেনদেন, লাইনের সময় হ্রাস এবং পরিবেশ বান্ধব কাগজবিহীন টিকিটিংয়ের মতো সুবিধাগুলি।ডিজিটাল পরিষেবার প্রসারের মাধ্যমে, ভারতীয় রেল যাত্রীদের দ্রুত, মসৃণ এবং আরও সুবিধাজনক ভ্রমণ অভিজ্ঞতা দিতে পারবে।
advertisement
হাওড়া বিভাগ উদ্ভাবন, ডিজিটালাইজেশন এবং যাত্রী-বান্ধব অনুশীলনের মাধ্যমে রেল পরিষেবাগুলিকে মানুষের আরও কাছে নিয়ে আসার জন্য সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছে।প্রাথমিকভাবে, ২০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের কোনও জায়গা থেকে টিকিট কাটার সুবিধা ছিল এই অ্যাপ থেকে। ২০২৪ সাল থেকেই সেই সীমাবদ্ধতা তুলে দেওয়া হয়। প্ল্যাটফর্ম বা ট্রেনে বসে ইউটিএস অ্যাপের মাধ্যমে সাধারণ টিকিট কাটা যাবে না। এছাড়া বাড়িতে বসেই এই অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট কেটে নিতে পারেন যাত্রীরা। দিনে দিনে ট্রেনে যাত্রীদের চাপ বেড়েই চলেছে। পাল্লা দিয়ে স্টেশনের টিকিট কাউন্টারগুলোতেও চাপ বেড়েছে। ভিড় সামাল দিতে এটিভিএম মেশিন (ATVM Machine) চালুর পাশাপাশি মোবাইল ফোনে ইউটিএস অ্যাপের (UTS) মাধ্যমেও টিকিট কাটার ব্যবস্থা চালু করেছিল রেল। তবে সেই অ্যাপের মাধ্যমে এতদিন স্টেশন থেকে ২০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে থেকেই কেবল টিকিট কাটা যেত।